২৪ নভেম্বর ২০২৪, রবিবার, ০৮:১০:১১ অপরাহ্ন


রেলওয়ের দরকার ১৩৩ টিকিট কালেক্টর
চাকরি ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-০২-২০২৩
রেলওয়ের দরকার ১৩৩ টিকিট কালেক্টর রেলওয়ের দরকার ১৩৩ টিকিট কালেক্টর


বাংলাদেশ রেলওয়ে রাজস্বখাতভুক্ত টিকিট কালেক্টর গ্রেড-২ পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এ পদে ১৩৩ জন নেওয়া হবে। সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আবেদনের জন্য এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি হতে হবে। প্রার্থীর বয়স ১৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে ১৮-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর।

এ পদের জন্য আবেদন শুরু হবে ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২০ মার্চ। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীদের এ ওয়েবসাইটের www.br.teletalk.com.bd মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। 

অনলাইনে আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণের পর ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড করতে হবে। ৩০০-৩০০ সাইজের ছবি ও ৩০০-৮০ সাইজের স্বাক্ষর স্ক্যান করে যুক্ত করতে হবে। আবেদনপত্র সাবমিট করার পর ইউজার আইডি, ছবি ও স্বাক্ষরযুক্ত একটি আবেদন কপি দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি ব্যবহার করে টেলিটক নম্বরের মাধ্যমে পরীক্ষা ফি বাবদ মোট ২২৩ টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জমা দিতে হবে। আবেদনপত্রের সব অংশ পূরণ করে সাবমিট করা হলেও পরীক্ষার ফি জমা না দেওয়া পর্যন্ত আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। আবেদনপত্রে প্রার্থী যে মুঠোফোন নম্বর দেবেন, তা সব সময় সচল রাখতে হবে। কারণ, পরবর্তী সময়ে পরীক্ষাসংক্রান্ত সব তথ্য এ মুঠোফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে পাঠানো হবে।

আবেদন করার পর মুঠোফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে। এটি ব্যবহার করে রোল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পরীক্ষার তারিখ, সময় ও কেন্দ্রের নামসংবলিত প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে। এই প্রবেশপত্র লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় এবং উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার সময় অবশ্যই দেখাতে হবে।

অনলাইনে আবেদন করতে কোনো সমস্যা হলে টেলিটক নম্বর থেকে ১২১ নম্বর অথবা vas.query@ teletalk.com.bd ই-মেইলে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। অনলাইনে আবেদন এবং টাকা জমা দেওয়ার কাজ প্রার্থী নিজেকেই করতে হবে। এ ক্ষেত্রে অন্য কোনো মাধ্যম থেকে আবেদন করে প্রার্থী প্রতারিত হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে হাতে সময় নিয়ে আবেদনপত্র পূরণ ও ফি জমা দিতে বিজ্ঞপ্তিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি বিদ্যমান বিধি ও কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত প্রার্থীদের অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাঁরা কমপক্ষে ২০ বছর চাকরি করেছেন, তাঁদের সন্তানেরা পোষ্য কোটার সুবিধা পাবেন। 

লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার সময় সব সনদের মূল কপিসহ এক সেট সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে এবং পূরণকৃত আবেদন ফরমসহ সত্যায়িত এক সেট ফটোকপি জমা দিতে হবে। জেলার স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণ হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/পৌরসভা মেয়র/সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরের স্বাক্ষরসহ নাগরিকত্ব সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা সনদের মূল কপি জমা দিতে হবে।