তাইওয়ানের মহিলা প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন জানিয়ে দিয়েছেন চিনের হুমকির কাছে তারা মাথা নত করবেন না। শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে লড়াই করবে তাইওয়ান।
প্রেসিডেন্ট সাই নিজে প্রস্তুতি দেখেছেন তাইওয়ান সেনার। বিনা লড়াই চিনের সেনাদের ছেড়ে দিতে রাজি নন তিনি
তাইওয়ানকে ঘিরে ধরে গত চার দিন ধরে বিশেষ যুদ্ধ ড্রিল চালিয়েছে চিন। আমেরিকা তাইওয়ানের পাশে আছে। চিনের সেনাবাহিনীর রাস্তায় কয়েকশো এম ৭৭৭ কামান রেখেছে তাইওয়ান।
একদিকে চিনের ১৫ লক্ষ্য সেনা, কোন অন্যদিকে তাইওয়ানের আড়াই লাখ সেনা। তুলনা হয়না দু দেশের শক্তি। তাইওয়ান প্রস্তুত রাখছে তাদের স্পেশাল ফোর্সকে মার্কিন এফ ১৬ ছাড়াও ফ্রান্সের মিরাজ এবং সুইডেনের গ্রিপিন যুদ্ধবিমান রয়েছে তাইওয়ান সেনার দখলে।
বিমান থেকে আধুনিক মিসাইল এবং লেজার গাইডেড বোম্ব ফেলার ক্ষমতা তাইওয়ান সেনার রয়েছে। চিনের বিমান বাহিনী তিন গুণ বড় হলেও বিমানের কোয়ালিটির ক্ষেত্রে এগিয়ে তাইওয়ান।
চিনের নৌবাহিনীর মোকাবিলা করার জন্য নিজেদের নেভিকেও গত তিন মাস ধরে ঢেলে সাজিয়েছে তাইওয়ান। আমেরিকার টেকনোলজিতে ডেসট্রয়র, সাবমেরিন এবং ফ্রিগেট যুক্ত হয়েছে তাদের নৌ বাহিনীতে।