৭ বছর ধরে পালিয়ে থাকার পর চট্টগ্রামের রাউজানে যুবলীগ কর্মী শহীদুল আলম হত্যা মামলার প্রধান আসামী মোঃ ইউসুফকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম। গত ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানাধীন রাউজান-রাঙ্গামাটি সড়কের চারাবটতল এলাকায় যুবলীগের কর্মী শহিদুল আলম (৩৫) কে কতিপয় দুস্কৃতিকারী মুখোশ পরিধান করে অনেকটা সিনেমা স্টাইলে মাইক্রোবাস থেকে নেমে গুলি করে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করে। ওই ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়, যার মামলা নং- ১৪/২৮।
ওই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। হত্যাকান্ডের পর মামলার ১নং আসামী র্শীষ সন্ত্রাসী আজিজ উদ্দিনসহ হত্যার সাথে জড়িত অন্যান্য আসামীরা পরস্পর যোগসাজশে বিদেশে গমন করে। সেখানে কিছুদিন থাকার পর পরবর্তীতে তারা ক্রমান্বয়ে দেশে ফিরে এসে পূর্বের ন্যায় এলাকায় আবার চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে ক্রাস সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য যে, গত ১১ জানুয়ারি ওই মামলার এজাহারনামীয় পলাতক ১নং ও মাস্টার মাইন্ড আসামী আজিজ উদ্দিন অরফে আজিজ্যা অরফে ইমু (৪৪)’কে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম কর্তৃক গ্রেফতার করে। পাশাপাশি অন্যান্য পলাতক আসামীদের গ্রেফতার করার লক্ষ্যে র্যাবের গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রাখে।
এরই প্রেক্ষিতে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম জানতে পারে , হত্যা মামলার মামলার ৭ বছর ধরে পলাতক মোঃ ইউসুফ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছে। এমন তথ্যের রোববার (২৬ জুন) বিকেল ৬টায় র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে মোঃ ইউসুফ (৩৫), পিতা-মৃত বজল আহম্মদ সওদাগর, সাং-পশ্চিম রাউজান, থানা- রাউজান, জেলা- চট্টগ্রামকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে উপস্থিত স্বাক্ষীদের সম্মুখে গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার মামলার এজাহারনামীয় পলাতক এবং উক্ত হত্যা কান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ও প্রধান আসামী বলে স্বীকার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামী বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গত ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানাধীন রাউজান-রাঙ্গামাটি সড়কের চারাবটতল এলাকায় যুবলীগের কর্মী শহিদুল আলম (৩৫) কে কতিপয় দুস্কৃতিকারী মুখোশ পরিধান করে অনেকটা সিনেমা স্টাইলে মাইক্রোবাস থেকে নেমে গুলি করে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করে। ওই ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়, যার মামলা নং- ১৪/২৮। ওই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। হত্যাকান্ডের পর মামলার ১নং আসামী র্শীষ সন্ত্রাসী আজিজ উদ্দিনসহ হত্যার সাথে জড়িত অন্যান্য আসামীরা পরস্পর যোগসাজশে বিদেশে গমন করে। সেখানে কিছুদিন থাকার পর পরবর্তীতে তারা ক্রমান্বয়ে দেশে ফিরে এসে পূর্বের ন্যায় এলাকায় আবার চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে ক্রাস সৃষ্টি করে।
উল্লেখ্য যে, গত ১১ জানুয়ারি ওই মামলার এজাহারনামীয় পলাতক ১নং ও মাস্টার মাইন্ড আসামী আজিজ উদ্দিন অরফে আজিজ্যা অরফে ইমু (৪৪)’কে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম কর্তৃক গ্রেফতার করে। পাশাপাশি অন্যান্য পলাতক আসামীদের গ্রেফতার করার লক্ষ্যে র্যাবের গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রাখে। এরই প্রেক্ষিতে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম জানতে পারে , হত্যা মামলার মামলার ৭ বছর ধরে পলাতক মোঃ ইউসুফ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছে। এমন তথ্যের রোববার (২৬ জুন) বিকেল ৬টায় র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে মোঃ ইউসুফ (৩৫), পিতা-মৃত বজল আহম্মদ সওদাগর, সাং-পশ্চিম রাউজান, থানা- রাউজান, জেলা- চট্টগ্রামকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে উপস্থিত স্বাক্ষীদের সম্মুখে গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার মামলার এজাহারনামীয় পলাতক এবং উক্ত হত্যা কান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ও প্রধান আসামী বলে স্বীকার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামী বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।