২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ০২:৪৩:০৬ পূর্বাহ্ন


রাবিতে "জাতীয় সংস্কৃতি ও শহীদ জিয়াউর রহমান" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
এম শামীম, রাবি প্রতিনিধি:
  • আপডেট করা হয়েছে : ০১-০৬-২০২৪
রাবিতে "জাতীয় সংস্কৃতি ও শহীদ জিয়াউর রহমান" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাবিতে "জাতীয় সংস্কৃতি ও শহীদ জিয়াউর রহমান" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শহীদ রাষ্ট্রপতি  জিয়াউর রহমানের ৪৩ তম শাহাদাত মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে "জাতীয় সংস্কৃতি ও শহীদ জিয়াউর রহমান" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১ জুন) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফেরামের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিরাজী ভবনের ফোকলোর গ্যালারিতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফেরামের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. আব্দুল আলিমের সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর এম রফিকুল ইসলাম। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কবি, চিন্তাবিদ ও সাংবাদিক এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার। 

জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আমীরুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে কবি আবদুল হাই শিকদার বলেন, আমাদের সাংস্কৃতিক যাবতীয় অর্জনের মূলে শহীদ জিয়ার অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর মতো করে এ ব্যাপারে এত গভীরভাবে কেউ ভাবেনি। তাঁর বাস্তবোচিত কর্মকাণ্ডের ফলে এদেশের সাংস্কৃতিক জগতে  অভূতপূর্ব জাগরণ শুরু হয়েছিল। একুশে পদক, স্বাধীনতা পদকসহ নানা অর্জনের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির ব্যবস্থা তিনিই করেছিলেন। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠাতা তিনিই  ছিলেন। আজকের বাংলাদেশ যে জঘন্য সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের শিকারের পেছনে রয়েছে জিয়াউর রহমানের অনুসৃত স্বাতন্ত্র সাংস্কৃতিক বিনির্মানের কর্মসূচি থেকে সরে আসা।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ভারতীয় আগ্রাসনের মোকাবিলায় আজও জিয়াউর রহমানের আদর্শ আমাদের মূল প্রেরণা হয়ে আছে। জিয়াউর রহমান এদেশের আধুনিকায়নের মূল কারিগর। তিনি বিস্ময়কর দূরদৃষ্টি নিয়ে দেশকে এগিয়ে নেন এবং  'তলাবিহীন ঝুড়ি' উপাধি দূর করে সারা পৃথিবীর মাঝে মর্যাদার আসনে বাংলাদেশকে বসাতে সক্ষম হন।

এ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন রাবির সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর মামনুনুল কেরামত, প্রফেসর ড.  কে বি এম মাহবুবুর রহমান, প্রফেসর ড. সিএম মোস্তফা, প্রফেসর মোহা.এনামুল হক, প্রফেসর ড. হাবীবুর রহমান প্রমুখ।