২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৩৮:২১ অপরাহ্ন


আজ দেড়শ’ সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, যোগাযোগ উন্নয়ন
অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ২০-১০-২০২৩
আজ দেড়শ’ সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, যোগাযোগ উন্নয়ন


দেশজুড়ে সড়ক যোগাযোগ উন্নয়ন চলছে অদম্য গতিতে। সারাদেশের আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে নির্মাণ করা হয়েছে এক্সপ্রেসওয়ে, ফ্লাইওভার, সেতু, কালভার্ট, ওভারপাস, আন্ডারপাস এবং মহাসড়ক। বর্তমানে সারাদেশের ২৪ হাজার কিলোমিটারের অধিক সড়ক ও ২১ হাজারের বেশি সেতু-কালভার্টের সড়ক-মহাসড়ক নেটওয়ার্ক রয়েছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ)। 
দেশের সকল প্রান্তকে নিরবচ্ছিন্নভাবে যুক্ত করতে এ পর্যন্ত নির্মিত হয়েছে ১১৩১টি নতুন সেতু। এর মধ্যে ১৫০টি সেতু ও ১৪টি ওভারপাস আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষা কেন্দ্র, ডিটিসিএ ভবন, বিআরটিসি’র ময়মনসিংহ বাস ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কেওয়াটখালি ও রহমতপুর সেতুর নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি দুর্ঘটনায় নিহত-আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ক্ষতিপূরণ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ বিষয়ে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী জনকণ্ঠকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার তেজগাঁও সড়ক ভবনে সারাদেশের ১৫০টি সেতু ও ১৪টি ওভারপাস এবং ভেহিক্যাল ইন্সপেকশন সেন্টার (ভিআইসি)সহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সড়ক নিরাপত্তা তহবিল থেকে তাদের এই ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান করা হবে। দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের জন্য এককালীন ৫ লাখ টাকা এবং আহত ব্যক্তিদের ৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান করা হবে। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। প্রতি বছর এভাবে নিহত-আহতদের ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান করা হবে জানান তিনি। 
সারাদেশের ১৫০ সেতু উদ্বোধন ॥ সারাদেশে সকল প্রান্তকে নিরবচ্ছিন্নভাবে যুক্ত করতে এ পর্যন্ত ১১৩১টি সেতু নির্মাণ করেছে সওজ। এর মধ্যে ১৫০টি নতুন সেতু ও ১৪টি ওভারপাস বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সেতু ও ওভারপাস দেশের ৮টি বিভাগে মোট ৩৯টি জেলায় তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহ বিভাগে রয়েছে ৪০টি সেতু, ঢাকা বিভাগে ৩২টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৭টি ও রাজশাহী বিভাগে ২২টি সেতু। এ ছাড়াও খুলনা বিভাগে রয়েছে ১২টি সেতু, বরিশাল ও রংপুর বিভাগে রয়েছে ৮টি করে সেতু এবং সিলেট বিভাগে রয়েছে ১টি সেতু। এ ১৫০টি সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ৯৪৫৩ দশমিক ৫৩ মিটার। এই সেতুগুলো  নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ২৮৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এ ছাড়া উত্তরবঙ্গের যানজট নিরসনে ঢাকা-রংপুর জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫)সহ বেশ কয়েকটি মহাসড়কে নির্মাণ করা হয়েছে ১৪টি ওভারপাস। এর মধ্যে ৮টি অবস্থিত রাজশাহী বিভাগে আর ৬টির অবস্থান রংপুর বিভাগে। এ ১৪টি ওভারপাসের মোট দৈর্ঘ্য ৬৮৯ মিটার। এগুলো নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২০৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ সকল সেতু ও ওভারপাসসমূহ দেশের সড়ক নেটওয়ার্ক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৫৫৮ দশমিক ২১ মিটার দীর্ঘ তিতাস সেতু, ৪০২ দশমিক ৬১ মিটার দৈর্ঘ্যের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক সুরমা সেতু, বগুড়ার ২৯৮ দশমিক ৮০ মিটার দীর্ঘ আড়িয়ারঘাট সেতু, ১৯৩ দশমিক ৩০ মিটার দীর্ঘ ঢাকা জেলার নয়ারহাট সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। 
এ ছাড়া দেশজুড়ে বিভিন্ন মহাসড়কে অবস্থিত জরাজীর্ণ, অপ্রশস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বিদ্যমান বেইলি সেতুসমূহ প্রতিস্থাপন করে নির্মিত আরসিসি সেতুসমূহের মধ্যে মোট ১৫টি সেতু উদ্বোধন করা হবে। এই সেতুগুলো চালু হলে গতিশীল হবে জাতীয় মহাসড়ক। এ সকল সেতুর মধ্যে গাজীপুরের ১৮৭ দশমিক ১৮ মিটার দীর্ঘ চাপাইর সেতু ও নারায়ণগঞ্জের ১৪৯ দশমিক ৮৭ মিটার দৈর্ঘ্যের রামচন্দ্রী সেতু উল্লেখযোগ্য।  ময়মনসিংহ জেলার ৬৩ দশমিক ০৫ মিটার দীর্ঘ পশ্চিম নয়াপাড়া সেতু, নেত্রকোনার ৯২ দশমিক ৮০ মিটার দীর্ঘ মহিশখলা সেতুসহ সীমান্ত সড়কের মোট ১৯টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। যা বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হবে।

উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত সেতুসমূহের মধ্যে রয়েছে জামালপুরে রৌমারী স্থলবন্দর জামালপুর-ধানুয়া কামালপুর-কদমতলা (রৌমারী) জেলা মহাসড়কে নির্মিত পাঁচটি সেতু। এগুলো হলো- ৭৬ দশমিক ০১ মিটার ধানুয়া সেতু, ৫৬ দশমিক ৯৬ মিটার কদমতলা সেতু, ৫০ দশমিক ১২ মিটার ফুলকারচর সেতুসমূহ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন পণ্য আমদানি ও রপ্তানিতে ভূমিকা রাখবে এবং দুই দেশের সেতুবন্ধনকে আরও দৃঢ় করবে বলে সওজ’র কর্মকর্তারা জানান।
নেটওয়ার্ক ইমপ্রুমেন্ট প্রজেক্ট (বাংলাদেশ) এর আওতায় নির্মিত ১৬টি সেতুর মধ্যে কক্সবাজার জেলার ৩২১ দশমিক ৪৫ মিটার দীর্ঘ মাতামুহুরী সেতু, চট্টগ্রামের ২০৮ দশমিক ০৫ মিটার দীর্ঘ সাধু সেতু, যশোরের ১২০ দশমিক ২০ মিটার দীর্ঘ ঝিকরগাছা সেতু, নড়াইল জেলার ১০৭ দশমিক ২০ মিটার দীর্ঘ তুলারামপুর সেতু, গোপালগঞ্জের ১০৫ দশমিক ২০ মিটার দীর্ঘ গ্যারাকোলা সেতু উল্লেখযোগ্য। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এর আর্থিক সহযোগিতায় চলমান সালেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-২ : এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণের মাধ্যমে নির্মিত ১৪টি সেতু উদ্বোধন করা হবে। এর মধ্যে ২৯০ মিটার দৈর্ঘ্যের সিরাজগঞ্জের নলকা সেতু এবং ১২২ দশমিক ২৩ মিটার দীর্ঘ জোড়া সেতু চালু হলে উত্তরাঞ্চলের যানবাহন চলাচল আরও সহজ হবে।

এছাড়া এই প্রকল্পের অধীনে নির্মিত সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, গাইবান্ধা ও রংপুর জেলায় অবস্থিত মোট ১৪টি ওভারপাস চালু হলে নির্বিঘেœ যানবাহন চলাচল করতে পারবে। ওভারপাসসমূহের মধ্যে ঢাকা-রংপুর-বাংলাবান্ধা জাতীয় মহাসড়কে নির্মিত বগুড়া জেলার ১৭৮ মিটার দীর্ঘ চারমাথা ওভারপাস ও ১০৮ মিটার দীর্ঘ মহাস্থান ওভারপাস রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগকে আরও সহজ ও দ্রুততর করবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। 
দুর্ঘটনায় নিহত-আহতদের ক্ষতিপূরণ ॥ সড়কে শৃঙ্খলা আনয়ন ও সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাসকল্পে সরকার ‘সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮’ এবং ‘সড়ক পরিবহন বিধিমালা ২০২২’ প্রণয়ন ও কার্যকর করেছে। পূর্বে সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা মৃত ব্যক্তির উত্তরাধিকারীকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। বর্তমান সরকার উক্ত আইন ও বিধিমালার অধীন প্রথমবারের মতো সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির অনুকূলে বা মৃত ব্যক্তির উত্তরাধিকারীকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের উদ্দেশে আর্থিক সহায়তা তহবিল গঠন ও তা পরিচালনার জন্য ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেছে।

সড়ক দুর্ঘটনার ফলে আঘাতপ্রাপ্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়। এ জন্য দুর্ঘটনায় নিহত বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে মৃত্যুবরণ করলে ব্যক্তিকে এককালীন ৫ লাখ টাকা। দুর্ঘটনায় ব্যক্তির গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গহানি হলে আর্থিক সহায়তার পরিমাণ হবে ৩ লাখ টাকা; গুরুতর আহত এবং চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা না থাকলে আর্থিক সহায়তার পরিমাণ হবে ৩ লাখ টাকা; গুরুতর আহত কিন্তু চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকলে আর্থিক সহায়তার পরিমাণ হবে ১ লাখ।

ট্রাস্টি বোর্ডের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে ৩৯৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তার জন্য নির্ধারিত ফরম-৩২ অনুসারে আবেদন পাওয়া যায়। সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য বিধি অনুযায়ী দুর্ঘটনাস্থল সংশ্লিষ্ট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে সভাপতি ও বিআরটিএ’র সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসের সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি) কে সদস্য-সচিব করে স্থায়ী তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। প্রাপ্ত আবেদনসমূহের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির কাছে প্রেরণ করা হয়। সড়ক পরিবহন বিধিমালা জারির পর থেকে যারা নিহত ও আহত হয়েছে তাদের বিধিমালা অনুযায়ী ৪ (চার) ক্যাটাগরিতে ক্ষতিপূরণ বা আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রাপ্ত ৩৯৬টি আবেদন তদন্ত কমিটির যাচাই-বাছাই ও সুপারিশের আলোকে আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক শুভ উদ্বোধনের মাধ্যম সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত ১৬২ জন ব্যক্তির অনুকূলে বা মৃত ব্যক্তির উত্তরাধিকারীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ১৬২ জনকে প্রদত্ত মোট আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৭ কোটি ৮ লাখ টাকা। বর্তমান সরকারের সময়ে গৃহীত অন্যতম এ জনহিতকর কার্যক্রম এখন থেকে নিয়মিত চলমান থাকবে বলে বিআরটিএ’র কর্মকর্তারা জানান।
স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষা কেন্দ্র ॥ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন সেবা প্রদান করছে। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষা সম্পাদনের নিমিত্তে বিআরটিএ কর্তৃক দেশের বিভিন্ন স্থানে স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষা কেন্দ্র (ভিআইসি) স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার মধ্যে ঢাকা মেট্রো-১ সার্কেল কার্যালয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫ শতাধিক মোটরযানের যান্ত্রিক পরীক্ষার মাধ্যমে ফিটনেস সনদ প্রদান করতে হয়। এই সার্কেলের কর্মপরিধির ব্যাপকতা বিবেচনায় গ্রাহকদের স্মার্ট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ঢাকার মিরপুরে মেট্রো-১ কার্যালয়ে এই ভিআইসি নির্মাণ করা হয়েছে।

অনলাইনে আবেদন করে গ্রাহক তার সুবিধা মতো সময়ে বিআরটিএ মেট্রো-১ সার্কেল কার্যালয়ে এসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোটরযান পরীক্ষা করে ফিটনেস সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে পারবে। এর ফলে সড়কে আনফিট মোটরযান চলাচল বন্ধ হবে এবং সড়ক দুর্ঘটনাও হ্রাস পাবে। পাশাপাশি মোটরযানজনিত বায়ু দূষণ হ্রাস পাবে। নবনির্মিত এ ভিআইসি’র স্থাপত্য কলাকৌশল, নক্সা, অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স, স্ট্যান্ড বাই জেনারেটর ইত্যাদিসহ প্রকৌশলগতভাবে বিশেষায়িত হওয়ায় এর অভ্যন্তরে সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

বৃহৎ অবকাঠামো ও বিশেষ স্থাপনা বিবেচনায় উপমহাদেশে বিভিন্ন ভিআইসি ভবনগুলোর মধ্যে বিআরটিএর ১২ লেনের এ নবনির্মিত ভিআইসি অন্যতম। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ফরিদপুর জেলায় আরও ৪টি পৃথক ভিআইসি নির্মাণ এবং জিওবি অর্থায়নে ঢাকার ইকুরিয়া, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনায় আরও চারটি ভিআইসি নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ভিআইসির কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করবেন বলে বিআরটিএর কর্মকর্তারা জানান।