২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৫৪:০৮ অপরাহ্ন


নিউ ইয়র্কে সহকারি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হলেন বাংলাদেশি চৈতি
ইমা এলিস, নিউ ইয়র্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৯-১০-২০২৩
নিউ ইয়র্কে সহকারি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হলেন বাংলাদেশি চৈতি নিউ ইয়র্কে সহকারি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হলেন বাংলাদেশি চৈতি


যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত কানিজ ফাহমিদা চৈতি ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে সহকারি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি (এডিএ) পদে নিয়োগ পেয়েছেন। ম্যানহাটনের ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে তার এ নিয়োগ ও সাফল্যে মা-বাবাসহ প্রবাসীরাও গর্ববোধ করছেন। 

কানিজ ফাহমিদা চৈতির বাবা সুজন মিয়া নিউ ইয়র্কে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। মা সালেহা রত্মা ডেইজি নিউ ইয়র্ক সিটির স্বাস্থ্য বিভাগের পরিদর্শক ছিলেন। এখন তিনি পারিবারিক ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। তাদের একমাত্র কন্যা চৈতি। এ দম্পতির একমাত্র ছেলে সাকিবও মেধাবী এবং চিকিৎসা বিষয়ে গ্র্যাজুয়েশন করার পর এখন ইন্টার্ন করছেন। সিলেটের সুজন এবং ডেইজি দম্পতি কুইন্সের এলমহার্স্ট এলাকায় বসবাস করেন। কানিজ ফাহমিদা চৈতির দাদা বাড়ি সিলেট জেলার বালাগঞ্জ উপজেলায়। সিলেট শহরে তাদের বাসা চৌকিদেখি। নানা বাড়ি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায়।

কানিজ ফাহমিদা চৈতি নিউ ইয়র্ক সিটি ইউনিভার্সিটির অধীনে বারুখ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন করার পর দুই বছর আগে ম্যানহাটন ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি অফিসে কাজ শুরু করেন। সেই অফিসেই সম্প্রতি নিয়োগ পেয়েছেন তিনি। আগামী বছরের শুরুতে কানিজ ফাহমিদা চৈতি সহকারী ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসাবে কাজ শুরু করবেন।

মেয়ের এই নিয়োগের প্রতিক্রিয়ায় বাবা সুজন মিয়া ও মা সালেহা রত্না ডেইজি একমাত্র সন্তানের এ সাফল্যে বেশ খুশী হয়েছেন।

কানিজ ফাহমিদা চৈতির মামা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী লেখক ও সাংবাদিক মাহবুব রহমান। কানিজের নতুন দায়িত্ব অনেক চ্যালেঞ্জের বলে উল্লেখ করেন তিনি বলেন, প্রতারণা ও হোয়াইট-কলার অপরাধ বিষয়ে অগাধ আইনী জ্ঞান থাকতে হয় এই চাকুরিতে। চৈতি তার সেই দায়িত্ব সফলভাবেই পালন করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদী।