২৭ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১২:৫২:৪৩ অপরাহ্ন


ভেজাল ওষুধ উৎপাদন বিক্রিতে যাবজ্জীবন
অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৮-০২-২০২৩
ভেজাল ওষুধ উৎপাদন বিক্রিতে যাবজ্জীবন ভেজাল ওষুধ উৎপাদন বিক্রিতে যাবজ্জীবন


মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ওষুধের কৃত্রিম সংকট তৈরির পাশাপাশি নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রি করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ উৎপাদন এবং সরকারি ওষুধ বিক্রি করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড হবে।

বাজারে ওষুধের কৃত্রিম সংকট তৈরির পাশাপাশি নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রি করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রেখে নতুন আইন করতে যাচ্ছে সরকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সরকারপ্রধানের কার্যালয়ে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ঔষধ আইনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়।

প্রস্তাবিত আইনে নতুন ক‌রে কসমেটিক বিক্রির বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

গত বছরের ১১ আগস্ট ঔষধ আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রিসভা।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগের দুইটি আইন‌কে এক করে সেখানে নতুন কিছু বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত করে ঔষধ আইন করা হচ্ছে। এই আইনের খসড়ায় নতুন করে কসমেটিকের বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে।’

তিনি জানান, ওষুধের কৃত্রিম সংকট তৈরির পাশাপাশি নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রি করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ উৎপাদন এবং সরকারি ওষুধ বিক্রি করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড হবে।

সচিব জানান, আইনটি পাস হলে কসমেটিক ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের নিবন্ধন লাগবে।

তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত আইনে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ন্ত্রণের ধারা রাখা হয়েছে।