২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার, ০৩:২৫:৩৫ পূর্বাহ্ন


মীর ইকবাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে- মতবিনিময় সভায় চেয়ায়ম্যানবৃন্দ
স্টাফ রিপোর্টার:
  • আপডেট করা হয়েছে : ০২-১০-২০২২
মীর ইকবাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে- মতবিনিময় সভায় চেয়ায়ম্যানবৃন্দ মীর ইকবাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে- মতবিনিময় সভায় চেয়ায়ম্যানবৃন্দ


আগামী ১৭ অক্টোবর, আসন্ন রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল-এঁর কাপ-পিরিচ প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার লক্ষে রবিবার গোদাগাড়ী উপজেলার কাকনহাট পৌরসভা, দেওপাড়া, রিশিকুল ও মাটিকাটা ইউনিয়ন পরিষদ, বাগমারা উপজেলার যোগীপাড়া, হামিরকুৎসা, গোয়ালকান্দি, শুভডাঙ্গা ও গোবিন্দপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ, তানোর উপজেলার কামারগাঁ, সরনজাই, তালন্দ ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদ, পবা উপজেলার বড়গাছি ও পারিলা ইউনিয়ন পরিষদ এবং দূর্গাপুর উপজেলার জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মনোনীত রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালকে কাপ পিরিচ প্রতীকে ভোট দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র চলমান উন্নয়ন কর্মসূচী এগিয়ে নিতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার মেয়রবৃন্দদের সাথে আলোচনা করে তাদের মতামতের সমন্বয় ঘটিয়ে জেলা পরিষদের কার্যক্রম পরিচালিত করা হবে। আর এর মধ্যে দিয়েই জেলা পরিষদকে দায়িত্বশীল, সেবামূলক ও গতিশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

বক্তারা আরো বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত সংগঠক, তিনি নির্বাচিত হলে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে জেলা পরিষদের কার্যক্রমকে পরিচালনা করবেন। সেখানে আপনাদের সাথে নিয়ে সরকার কর্তৃক জেলা পরিষদের জন্য যে উন্নয়ন বরাদ্দ আসবে, তার সুষম বণ্টন করে জেলা পরিষদকে প্রকৃত অর্থেই জনগণের প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হবে। 

উপস্থিত নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন, প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালের বিজয় লাভ করলে এই বিজয় হবে আপনাদের, এই বিজয় হবে রাজশাহীবাসীর, এই বিজয় হবে শেখ হাসিনা’র।  

এ সময় উপস্থিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানবৃন্দ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ, নেতৃবৃন্দকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, আগামী ১৭ অক্টোবর বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল কাপ পিরিচ প্রতীকে তাদের সমর্থন জানিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করার জন্য একসাথে কাজ করার জন্য তারা তাদের প্রয়োজনীয় সকল কিছুই করবেন। তারা বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে আমরা আমাদের উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে বলে বিশ্বাস করি।   

মতবিনিময় সভাগুলোতে সভাপতিত্ব করেন যথাক্রমে কাকনহাট পৌরসভার মেয়র এ কে এম আতাউর রহমান খাঁন, দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল, রিশিকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, মাটিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল রানা, যোগীপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাজেদুল হক সোহাগ, হামিরকুৎসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, গোয়ালকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলমঘীর হোসেন, শুভডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, গোবিন্দপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, বড়গাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহাদৎ হোসেন সাগর, পারিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাঈদ আলী, জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজান।   

বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জাকিরুল ইসলাম সান্টু, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আহসানুল হক পিন্টু, বাগমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন্দ্রনাথ সরকার, তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার, গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম আসাদুজ্জামান, এ্যাড মোঃ আব্দুস সামাদ ও আলফোর রহমান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইসতিয়াক আহমেদ লিমন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আলম রবি, উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম, সদস্য নফিকুল ইসলাম সেন্টু, খায়রুল বাশার শাহীন, মুশফিকুর রহমান হাসনাত, আলিমুল হাসান সজল, রাজশাহী জেলা যুবলীগ সভাপতি আবু সালেহ, পবা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এমদাদুল হক এমদাদ, রাজশাহী মহানগর ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলীমুল রাজি মিঠু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জেডু সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম, বাগমারা উপজেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নিমাই চন্দ্র সরকার, সাবেক ছাত্রনেতা আলিমুজ্জামান বকুল, যুবনেতা মহিরউদ্দিন, জাহের আলী জনি, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুলতানুর আরেফিন, ছাত্রনেতা সাজেদুর রহমান প্রমুখ।