১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার, ০৩:২৫:০৩ পূর্বাহ্ন


‘ইয়াছিনকে হত্যার পর বিচ্ছিন্ন দেহ-মাথা ডোবায় ফেলা হয়’
অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৪-০৯-২০২২
‘ইয়াছিনকে হত্যার পর বিচ্ছিন্ন দেহ-মাথা ডোবায় ফেলা হয়’ ‘ইয়াছিনকে হত্যার পর বিচ্ছিন্ন দেহ-মাথা ডোবায় ফেলা হয়’


সাতক্ষীরার চা বিক্রেতা ইয়াছিন আলীকে গলা কেটে হত্যার রহস্য উন্মোচন করা হয়েছে। টাকা লেনদেনের জের ধরেই তাকে হত্যা করা হয়। এরপর বিচ্ছিন্ন দেহ ও মাথাসহ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা সড়কের পাশে ডোবায় ফেলা হয়। ডুবিয়ে রাখা হয় তার পরনের রক্তমাখা জামা-কাপড়।

রোববার (৪ সেপ্টেম্বর) ভোরে গ্রেফতার আসামি জাকির হোসেন (৫০) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ তথ্য জানান।

এর আগে ভোররাতে উপজেলার আলীপুর এলাকা থেকে  জাকির হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। এরপরই বিচ্ছিন্ন মাথা, দা উদ্ধার করে পুলিশ।

গ্রেফতার জাকির একই এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

র‌্যাব-৬, এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মোস্তাক আহমেদ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

এদিকে পাঁচ দিনেও নিহতের পরিবারে শোকের মাতম থামেনি।

গত বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বাইপাস সড়কের ওপর তাজা রক্ত ও সেখানে পড়ে থাকা একটি জুতা দেখতে পান পথচারীরা। এরপর সড়কের পাশে ডোবায় সুলাতানপুরের চা বিক্রেতা ইয়াছিন আলির গলাকাটা মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেন তারা। এরপর পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে, চলে সাঁড়াশি অভিযান।

এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী তসলিমা খাতুন বাদি হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহতের পরিবার হত্যাকারীর ফাঁসির দাবি জানায়।