২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার, ০৫:৩৩:০৯ পূর্বাহ্ন


বাঘায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেলেন ৩০ পরিবার
বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ২১-০৭-২০২২
বাঘায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেলেন ৩০ পরিবার বাঘায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেলেন ৩০ পরিবার


প্রধানমন্ত্রীর উপহারের সেমি.পাঁকাঘর পেলেন বাঘা উপজেলার ত্রিশ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার।

বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) সকাল ১০টায় ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ের ২য় ধাপে গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের দেওয়া ঘরের উদ্বোধনের পর বাঘায় ত্রিশ গৃহহীন ও ভূমিহীন(ক শ্রেণী) পরিবারকে ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তর করা হয়।

উপকারভোগী সেকেন্দার আলী ও সেলিনা বেগম তাদের বক্তব্য বলেন,প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছি। জীবনের বাঁকি দিনগুলো সেই ঘরে কাটাতে পারবো। উপকারভোগীরা বলেছেন,এর আগে অন্যের জায়গায় তারা ঘর তুলে থাকতেন ।

আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরের দলিল-চাবি হস্তান্তরের পর ভূমিহীন পরিবারদের নিয়ে আনন্দ উল্লাসে বেলুন উড়িয়ে কমৃসূচির সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।

উপজেলা নির্বাহি অফিসার শারমিন আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,স্থানীয় সরকার বিভাগের উপরিচালক (রাজশাহী)শাহানা আখতার জাহান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মোকাদ্দেস সরকার, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল, বাঘা পৌর মেয়র আবদুর রাজ্জাক, উপজেলার নারী ভাইস চেয়ারম্যান রিজিয়া আজিজ সরকার, সহকরি কমিশনার জুয়েল আহমেদ,অফিসার ইনচার্জ সাজ্জাদ হোসেন,ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আ’লীগ দলীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম মন্টু,অধ্যক্ষ নছিম উদ্দীন,সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা,শিক্ষক,ইমাম,গনমাধ্যম কর্মী ও উপকারভোগীরা।

উপজ্যেলা নির্বাহি অফিসারের কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, দুই শতাংশ জমির উপর দুই কক্ষ বিশিষ্ট নির্মিত ঘরে রয়েছে, বারান্দা, টয়লেট, রান্না ঘর। প্রতিটি ঘরে ব্যয় হয়েছে দুই লক্ষ ৪০ হাজার টাকা। তৃতীয় পর্যায়ের ২য় ধাপে ৩০টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে বাউসা ইউনিয়নের আড়পাড়া এলাকায়। এর আগে ১ম পর্যায়ে ১৬টি ও ২য় পর্যায়ে ৬৮ টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ঘরগুলো নিচপলাশী, হাবাসপুর ও হেলালপুর এলাকায় নির্মাণ করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আখতার বলেন, ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর ৩০ টি পরিবারকে দলিল ও চাবি হস্তান্তর করে প্রত্যেককে ঘর বুঝে দেওয়া হয়েছে।

রাজশাহীর সময়/এ