১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:১৪:৫০ পূর্বাহ্ন


অন্তর্বাস টাঙালে নাকি মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়!
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ০১-০৩-২০২২
অন্তর্বাস টাঙালে নাকি মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়! ফাইল ফটো


১৯৯৯ সালে প্রথম এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওটাগোয় রাস্তার ধারে থাকা একটি তারের বেড়ায় স্থানীয়রা মহিলাদের চারটি অন্তর্বাস ঝুলতে দেখেন। তার পর সেটি সংখ্যায় বাড়তে বাড়তে এখন কয়েক হাজারে পৌঁছে গিয়েছে।

মানত করতে গেলে অন্তর্বাস দিয়ে আসতে হয়। অবিশ্বাস্য লাগলেও মনোবাঞ্ছা পূরণের জন্য হাজারো মহিলা ছুটে যান সেই জায়গায়। সেখানে নিজের অন্তর্বাস টাঙিয়ে নাকি মানত করেন তাঁরা। যদিও এটি প্রচলিত বিশ্বাস। এর পিছনের সঠিক কী কারণ রয়েছে তা আজও রহস্যই থেকে গিয়েছে।

জায়গাটির নাম করডোনা। বিচিত্র কারণের জন্য আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে নিউজিল্যান্ডের এই জায়গা। এটি কোনও পর্যটনস্থল নয়। করডোনা ভ্যালি রোডের ওটোগায় রাস্তার পাশে একটি তারের বেড়া রয়েছে। সেখানে গেলেই দেখতে পাওয়া যাবে হাজারো সংখ্যায় মহিলাদের অন্তর্বাস ঝুলছে। পথচলতি মহিলা থেকে পর্যটক সেখানে নিজের অন্তর্বাস সঁপে দিয়ে আসেন। আর এই কারণেই ওই বেড়াটি ‘ব্রা ফেন্স’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। এবং লোকমুখে জায়গাটির নাম হয়ে গিয়েছে ‘ব্রাডোনা’।

প্রচলিত বিশ্বাস, এখানে অন্তর্বাস টাঙালে মনোবাঞ্ছা পূরণ হবেই। আর সেই বিশ্বাসের টানে সেখানে ছুটে যান স্থানীয় থেকে পর্যটকরা। ১৯৯৯ সালে প্রথম এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওটাগোয় রাস্তার ধারে থাকা একটি তারের বেড়ায় স্থানীয়রা মহিলাদের চারটি অন্তর্বাস ঝুলতে দেখেন। তার পর সেটি সংখ্যায় বাড়তে বাড়তে এখন কয়েক হাজারে পৌঁছে গিয়েছে। এই জায়গাটির কথা মুখে মুখে প্রচার পেয়ে নিউজিল্যান্ডের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে পর্যটকদের কাছে।

রাজশাহীর সময় /এএইচ