২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ০১:৩১:১১ পূর্বাহ্ন


সেলিমের শয্যাসঙ্গী ছিলেন জয়া-পরীমনি', দাবি বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকার
তামান্না হাবিব নিশু :
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৩-০২-২০২৩
সেলিমের শয্যাসঙ্গী ছিলেন জয়া-পরীমনি', দাবি বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকার সেলিমের শয্যাসঙ্গী ছিলেন জয়া-পরীমনি', দাবি বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকার


বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা জান্নাতুন নাঈম প্রীতির লেখা ‘জন্ম ও যোনির ইতিহাস’ গ্রন্থে এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছেন লেখিকা। বইয়ের সেই লেখার স্ক্রিনশট সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে।

জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান,পরীমণি ছিলেন পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিমের শয্যাসঙ্গী। এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছেন বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা জান্নাতুন নাঈম প্রীতি। আর তাঁর এই দাবিতেই তোলপাড় বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা জান্নাতুন নাঈম প্রীতির লেখা  ‘জন্ম ও যোনির ইতিহাস’ গ্রন্থে এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছেন লেখিকা। বইয়ের সেই লেখার স্ক্রিনশট সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে।

ইনিই হলেন বাংলাদেশের সেই বিতর্কিত লেখিকা যিনি নিজের বইতে এমন বিস্ফোরক দাবি করেছেন। বিতর্কিত প্রীতি নিজেই বইতে দাবি করেছেন, জয়ার সঙ্গে কয়েক বছর নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কে ছিলেন সেলিম। শুধু তাই নয় আরেক বিতর্কিত নায়িকা পরীমনি নিজ ইচ্ছায় সেলিমকে ডেকে পাঠিয়েছিলেন তাঁর শয্যাসঙ্গী হওয়ার জন্য।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হলে কোনও মন্তব্য করতে চান নি পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিম। পরিচালকের দাবি, প্রীতি এসব বানিয়ে লিখেছেন। তিনি বলেন, ‘উনি যা লিখেছেন সে বিষয়ে আমি কিছু জানি। যে কেউ তার মনগড়াভাবে লিখতে পারেন। এগুলো নিয়ে আমি ভাবি না। এগুলো মামুলি ব্যাপার। আর এ বিষয় নিয়ে আমি কোনো মন্তব্যও করতে চাই না।’

তবে এই এখনও পর্যন্ত প্রীতির দাবি নিয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান কিংবা পরীমনি—কেউই মুখ খোলেননি। যদিও বাংলাদেশে জয়া ও পরীমনির অনুরাগীরা চাইছেন, এভাবে কালিমালিপ্ত করা হচ্ছে জবাব দিন 'পরী' ও জয়া

এদিকে নিন্দুকেরা যাই বলুন না কেন, পরীমনি আপাতত স্বামী শরিফুল রাজ ও ছেলে রাজ্যকে নিয়ে সুখে সংসার করছেন।

নিন্দুকেদের থেকে মুখ ফিরিয়ে এদিকে জয়া আহসানও ব্যস্ত  নিজের আগামী ছবিগুলির কাছে। এই মুহূর্তে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছা দূত হিসাবেও বাংলাদেশে কাজ করছেন তিনি। সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস্ বাংলা।