সীমান্তে শিক্ষার্থী মিনারুল হত্যা এবং হলিক্রস স্কুলের শিক্ষার্থী ফাইহা-ভিকারুন নিসার অরিত্রী- আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারীদের শাস্তি এবং ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়নের দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক সমাবেশ ১৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বেলা ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহান শিক্ষা দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাধারার এ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন নতুনধারার রাজনীতির প্রবর্তক কলামিস্ট মোমিন মেহেদী।
বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ এনজি এডুকেশন সোসাইটির সভাপতি আইয়ুব রানা, শিক্ষানুরাগী উত্তম কুমার শীল, কন্ঠশিল্পী সামান্থা শাহীন, নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াজেদ রানা, সদস্য মামুনুর রশিদ, জাতীয় শিক্ষাধারার সদস্য সিয়াম বাসার, কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্য ইকবাল হোসেন, অনলাইন প্রেস ইউনিটির সদস্য আল আমিন মুন্না প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন জাতীয় শিক্ষাধারার সভাপতি শান্তা ফারজানা।
এসময় বক্তারা বলেন, নির্মমতার হাত থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদেরকে রক্ষার জন্য ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়নের কোন বিকল্প নেই। এসময় মোমিন মেহেদী বলেন, শিক্ষার্থীদেরকে সীমান্তে প্রাণ দিতে হচ্ছে, এর চেয়ে লজ্জার আর দুঃখের আর কিছু হতে পারে না। অনতিবিলম্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য নিরাপত্তা আইন করাটা হবে সরকারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সভাপতির বক্তব্যে শান্তা ফারজানা বলেন, নির্মমতার হাত থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদেরকে বাঁচাতে ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী নিরাপত্তা আইন’ এখন সবচয়ে বেশি প্রয়োজন। তা না হলে আমাদের মাঝ থেকে অসংখ্য ফাইহা-অরিত্রী ঝরে যাবে। সীমান্তে শিক্ষার্থী হত্যাকান্ডেরও বিচারও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।