মদ্যপান করলেই দূর হয়ে হবে এই জটিল রোগ, বলছে গবেষণা


ফারহানা জেরিন , আপডেট করা হয়েছে : 05-09-2022

মদ্যপান করলেই দূর হয়ে হবে এই জটিল রোগ, বলছে গবেষণা

“দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে”– এই প্রবাদটি কমবেশি আমাদের সকলেরই জানা। দুধে থাকে অসংখ্য পুষ্টিগুণ ও ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী। শারীরিক বৃদ্ধি, বুদ্ধির বিকাশ সব ক্ষেত্রেই এক কথায় দুধের কোন পরিপূরক নেই। এছাড়াও গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে দুধ।

সাধারণত মদ্যপানকে অনেকেই বাঁকা নজরে দেখেন। মদ খাওয়া নিয়ে অনেকেই আপত্তিকর মন্তব্য করেন, বিশেষত আমাদের আগের প্রজন্মের মানুষেরা। তবে কখনো কখনো মদ্যপানের সুবিধাজনক দিকগুলোও নজরে তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞরা, যা মদ্যপায়ীদের পক্ষে বিশেষ সুখবর।

এখানে অবশ্য সব রকম অ্যালকোহলের প্রসঙ্গ আসছে না।

হুইস্কির কথাই হচ্ছে নির্দিষ্টভাবে এখানে। চাপ কাটাতে এবং ঘুম আনতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে হুইস্কি। তাছাড়া হজমেও প্রচুর সাহায্য করে হুইস্কি, যে কারণে খাবারের শেষে অনেকেই হুইস্কিতে ঠোঁট ডুবিয়ে দেন।

তাছাড়াও ঠান্ডা লাগা কমাতে বিশেষভাবে উপকারী হুইস্কি। গরম জলে সামান্য হুইস্কি এবং মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগার ক্ষেত্রে উপকার করে। গলাব্যথাও কমায় এবং ঠান্ডা লাগা কম করে হুইস্কি।

ঘুরিয়ে বলতে গেলে ওজন কমাতেও সাহায্য করে হুইস্কি, কারণ হুইস্কি পান করার সামান্য সময়েই শরীরে তাপ সৃষ্টি করে। তাত্‍ক্ষণিক এনার্জি তৈরি করে, যা মিষ্টি জাতীয় খাবারের চাহিদা কমায়। সে কারণেই নতুন করে ওজন বাড়ে না।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য। গরুর দুধ কিনা মদ্যপানের থেকেও ক্ষতিকর! বিশেষজ্ঞদের এরূপ মন্তব্যে চোখ কপালে উঠেছে নেটিজেনদের। গরুর দুধ কে মদ্যপানের মতো ক্ষতিকর বলার পেছনে কারণ হলো কৃত্রিম রাসায়নিক। বর্তমানে ব্যবসায়ীরা গরু যাতে আরো বেশি করে দুধ উৎপাদন করতে পারে তাই তাদের মধ্যে পুশ করছে নানান ক্ষতিকর রাসায়নিক। যা সাধারণ মানুষের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর যার প্রভাবে দেহে বাসা বাঁধতে পারে মারণরোগ ক্যান্সার।

হাই কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য অ্যালকোহল এর থেকেও মারাত্মক হল গরুর দুধ। শুধু এখানেই শেষ নয় ,মদ্যপানের ফলে আপনার দেহে যা ওজন বাড়ে তার থেকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয় গরুর দুধ। তাই ডাক্তারেরা পরামর্শ দিচ্ছেন আলমন্ড মিল্ক, সয়ামিল্ক বিকল্প হিসেবে পান করার।

রাতের খাবার খাওয়ার আট থেকে নয় ঘণ্টা পরে কমবেশি সকলেই ব্রেকফাস্ট করে থাকে তাই এটি হলো দিনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ খাবার সাধারণত যে সকল রোগীরা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তারা ব্রেকফাস্টে বাদামদুধ অবশ্যই খাবেন কেননা ইহা আপনার শরীরকে ক্যালসিয়ামের যোগান দেবে। তবে টাইপ ২ ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে কাঁচা দুধই সর্বোপযোগী কেননা এতে থাকা প্যালমিটলিক এসিড ইনসুলিন কে উন্নত করতে সাহায্য করে।


Publisher & Editor :Md. Abu Hena Mostafa Zaman

Mobile No: 01971- 007766; 01711-954647

Head office: 152- Aktroy more ( kazla)-6204  Thana : Motihar,Rajshahi
Email : [email protected], [email protected]