যুবতীকে (২৫) গণধর্ষণের পর দেহ-ব্যবসায় নামতে বাধ্য করেছিল এনজিও-র মালকিন। সেই অভিযোগেই এবার এনজিওর মালকিন এবং তার দুই সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ভারতের কর্ণাটকে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত এনজিওর মালকিনের নাম সঙ্গীতাপ্রিয়া ওরফে মঞ্জুলা। ৩৬ বছর বয়সি ওই মহিলা নব ভারত নামে একটি এনজিও চালায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তার সঙ্গে কয়েকদিন আগেই পরিচয় হয়েছিল নির্যাতিতার। কাজ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে সে নির্যাতিতাকে শিবানন্দ সার্কেলের একটি লজে নিয়ে যায়। সেখানে ওই মহিলাকে একটি ঘরে বন্ধ করে রাখে মঞ্জুলা।
এরপর মঞ্জুলার লোকজন পাঠিয়ে যুবতীকে গণধর্ষণ করে দেহ-ব্যবসায় নামার জন্য মারধর করা হয় নির্যাতিতাকে। গোপনে ধর্ষিতা তার কিছু বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদের সব কিছু খুলে বলেন। এরপর সেই বন্ধুরা খবর দেয় পুলিশকে।
পুলিশ লজটিতে তল্লাশি চালায় এবং যুবতীকে উদ্ধার করে। মঞ্জুলা এবং তার দুই সহযোগী ব্রহ্মেন্দ্র এবং সন্তোষকুমারকে গ্রেফতার করে পুলিশ।গ্রেফতারকৃতদেররুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
গণধর্ষণের বিষয়ে নির্যাতিতার সঙ্গে বিস্তারিত জানিয়েছে পুলিশকে।