শিক্ষার্থীদের চীনে ফেরার অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে দেশটির সরকার। এই সুবিধা পাওয়ার তালিকায় প্রথমেই থাকছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (২০ জুন) ‘রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এক মিনিট’ নামক অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এ তথ্য জানান।
চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, চীন ও বাংলাদেশে মহামারি করোনা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এটি আমাদের দুই দেশের জন্য সুখবর। লক্ষণীয় বিষয় হলো, করোনার সর্বশেষ ঢেউয়ের জন্য সাংহাই বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। কিন্তু শহরটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। বর্তমানে প্রতিদিন মাত্র দুই বা তিন ডজন করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হচ্ছে।
লি জিমিং বলেন, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে সাংহাইয়ের করোনা পরিস্থিতির এমন উন্নতির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানসম্মত পদক্ষেপগুলো এবং এক কার্যকরী কৌশল। কৌশলটি হচ্ছে, গতিশীল শূন্য-কোভিড নীতি।
চীনের গতিশীল শূন্যকরণ নীতির লক্ষ্য শূন্য সংক্রমণ নয়, সবচেয়ে কম সম্ভাব্য সময়ে সর্বনিম্ন খরচে করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা। চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে, কার্যকরভাবে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন চীনা নাগরিকের স্বাস্থ্য এবং স্বাভাবিক জীবন রক্ষা করা।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এরই আলোকে, আমি আরেকটি সুসংবাদ ঘোষণা করতে চাই, চীন বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফেরার অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে। এই তালিকার প্রথমেই রয়েছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।
রাজশাহীর সময়/এম