ক্ষতিগ্রস্ত আবদুর রাজ্জাক বলেন, কষ্ট করে ১১ বিঘা আবাদ করেছি। ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় আমার স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে। কীভাবে ঋণ পরিশোধ করব বুঝতে পারছি না।
এ ঘটনায় স্থানীয় কৃষি বিভাগে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরমান হোসেন বলেন, আমরা বিষয়টি দেখছি। কৃষি বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে ধানের যে ক্ষতি বিষয় এসেছে সেটা যদি ইটভাটার জন্য হয়ে থাকে তবে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জানান, তালিকা করে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ইটভাটা মালিক। বাগজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, আমরা তদন্ত করে দেখেছি প্রায় ৩৯ জন কৃষকের ২০০ বিঘা জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইটভাটা মালিক ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয়েছে।
ইউনিয়ন পরিষদের গঠিত ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি ব্যাপক জমির ধান ক্ষতি হওয়ার প্রমাণ পেয়েছেন।
রাজশাহীর সময় / জি আর