১. স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল (সাবেক স্বরাষ্ট্র্র মন্ত্রী) দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ার পরে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান।
২. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস তিনি যখন এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন তখন বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্য চালিয়েছেন। এই মন্ত্রণালয় তার আপন ভাগিনা মোঃ আরিফুর রহমানকে অত্র মন্ত্রণালয় চাকরি দেন আমরা যতটুকু জানি তাহার ভাগিনার সার্টিফিকেট কিনে চাকরিতে যোগদান করে,এবং এলজিআরডি এর নিয়োগপত্রে তার স্বাক্ষরিত কাগজ আছে।
৩. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার বড় ভাইকে (মন্টু বিশ্বাস, পিতা- আবদুল আওয়াল বিশ্বাস, মাতা- মোসাঃ শামসুন্নাহার, গ্রাম- চরকমিশনার, পোস্ট অফিস- চরকমিশনার, থানা- মুলাদী, ও জেলা বরিশাল) দুই বার বিনাভোটে রাতের আধারে নৌকার চেয়ারম্যান বানায়। ঐ বিনাভোটের চেয়ারম্যন বানাতে গিয়ে কাজিরচর ইউনিয়নের অসংখ্য মানুষের উপর নির্যাতন চালায়। সেই নির্যাতনের ছাপ এখনো অনেকের চোখে মুখে দেখা যায়। এমনকি ঐ ইউনিয়নের সবার প্রিয় ইউসুফ ইঞ্জিনিয়ার কে জেল হাজতে প্ররণ করে পার্শবিক নির্যাতন করে। সেই নির্যাতন কালের সাক্ষি হযরত আলি মাষ্টার সহ আরও অনেক মানুষ।মন্টু বিশ্বাস দুইবার বিনা ভোটের চেয়ারম্যান হওয়ার পরেও অত্র এলাকায় একটা রাস্তা নির্মাণ করেনি।
৪. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস তার মা এর নামে একটা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট (শামসুন্নাহার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট) তৈরি করেন। তার বাড়ির সামনে ট্রাস্টের নামে বাজেট করে সরকারি টাকায় বেগম শামসুন্নাহার ওয়েলফেয়ার সোসাইটি ভবন নির্মাণ করে, সেই ভবনে প্রায় ১ কোটি টাকা দুর্নীতি করে। সেই দুর্নীতি সাথে তার তথাকথিত ভাতিজা কবির হাং এবং হারুন অর রশিদ বিশ্বাস এর ভাই মন্টু জরিত থেকে টাকা ভাগ ভাটোয়ারা করে নেয়,এমনকি সেই ভবন তার নিজের বলে বসবাস করে। সেখানে ঐ এলাকার শাহ আলম হাং ও আব্দুর রশিদ মৃধা এর জমি দখল করে ট্রাস্টের স্কুল নির্মাণ করে, এ নিয়ে তাদেরকে বিভিন্ন রকমের হয়রানি ও নির্যাতন করা হয়, তাদের কাছে জিজ্ঞেস করলে আরও তথ্য পাওয়া যাবে। হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাস এর দুর্নীতি নির্যাতনের কাছে এলাকার মানুষ অসহায়।
৫. তার মা এর নামে একটা প্রাইমারি স্কুল করেন যাহার কোন বৈধ কাগজপত্র নেই অন্যের জমির উপর দখল করে উক্ত স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
৬. তিনি ”বঙ্গবন্ধু মডেল গ্রাম” গ্রামের নামকরণ করার লক্ষ্যে একটা মডেল ভবন তৈরি করেন, উল্লেখ্য যে অত্র ভবনটি সরকারি খাস জমির উপর নির্মিত করা হয়েছ (সরকারি খালের উপর নির্মিত করা হয়েছে)। মডেল ভবনটি করার কথা ক্রয়কৃত জমির উপর, তবে উক্ত ভবনটি খাস জমির উপর নির্মিত করে ক্রয়কৃত টাকা মন্টু বিশ্বাস ও তার সহযোগী কবির হাওলাদার কে নিয়ে ভাগ বাটোয়ারা করে। চরকমিশানা কলমখার মোর গণকবরের নামে ঐ এলাকার অসংখ্য মানুষের ভোগ দখলিয় জমিজমা দখল করে খাস জমির উপর বালু ভরাট করে প্রায় কোটি টাকা আত্তসাদ করে, সেখানে গণকবর করার কথা থাকলেও সেখানে করা হয়েছে ”বঙ্গবন্ধু মডেল গ্রাম” এর মডেল ভবনটি । ”বঙ্গবন্ধু মডেল গ্রাম” নাম করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় হারুন অর রশিদ বিশ্বাস এর বড়ভাই মন্টু বিশ্বাস। অত্র এলাকার দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড তথাকথিত ভাতিজা কবির হাওলাদার(একসময়ের সর্বহারার পার্টির সদস্য ছিলেন। তাকে এলাকায় ক্রিমিনাল কবির নামে সবাই চেনে) ।
৭. ”বঙ্গবন্ধু মডেল গ্রাম” এর কমিটিতে তাহার নিজস্ব লোক ছাড়া অন্য কোন সাধারণ জনগণকে নেওয়া হয়নি। উক্ত কমিটিতে সভাপতি মন্টু বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক কবির হাওলাদার।
৮. গ্রামের অসহায় ব্যক্তিদের লোন দেয়ার নাম করে মন্টু বিশ্বাস ও কবির হাওলাদার অসহায় মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে। ”বঙ্গবন্ধু মডেল গ্রাম”এর নামে অসহায় লোকের জন্য বরাদ্ধ লোনের টাকা কিছু সাধারণ মানুষের মাঝে লোভ দেখানো জন্য লোন দিতো। বাকি টাকা মন্টু বিশ্বাস তার অবৈধ মাছের ঘের, গরুর খামার এর কাজে লাগায়। সরকারি খাল দখল করে প্রায় ১৫ একর জমির উপরে মাছের ঘের করে। এবং দুই পাশের অসহায় গরিব মানুষ আবাদি জমিতে চাষাবাদ করিতে পারে না।
৯. মন্টু বিশ্বাসের একান্ত সহযোগী আব্বাস ওরফে নাইরে আব্বাস(পিতা-মৃত আঃ রব হাওলাদর, চরকমিশানার, ফেরিঘাট, মুলাদী, বরিশাল) একটি সন্ত্রাসী দল(রাজিব হাং, সাহাবুদ্দিন হাং, শিপন হাং, জলিল খাঁ, কচির হাং, বশির হাং, নাসির হাং, ইব্রাহিম সিং, মিঝান সিং, ফারুক মৃধা, বশার খাঁ, মনির খাঁ) দিয়ে এলাকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে। এই আব্বাসের বাবা মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে দুধ বিক্রি করতো। আর এই আব্বাস এখন প্রায় ৫ কোটি টাকার মালিক, মীরগঞ্জ ঘাটের ইজারাদার, টেম্পু স্টান্ড, বাসস্ট্যান্ডের যত চাঁদাবাজি মন্টু বিশ্বাস আব্বাস গ্রুপ দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করে, এই ঘাটকে কেন্দ্র করে বিরোধী দলকে ফাঁসানোর জন্য একটি নিরহ ছেলেকে মন্টু বিশ্বাস ও কবীর হাওলাদার এর নেতৃত্বে আব্বাস গ্রুপ হত্যা করে(উল্লেখ যে উক্ত মামলা বর্তমানে সিআইডি অফিসে বিদ্যমান তবে হারুন অর রশিদ বিশ্বাসের ক্ষমতায় মামলাটির কোন অগ্রগতি হচ্ছে না)। এবং তাদের নেতৃত্বে আব্বাস গ্রুপের সন্ত্রাসী দল ওই গ্রামের অন্য একটি ছেলের বাম চোখ তুলে ফেলে এবং বর্তমান ইউপি সদস্য তার দুই হাত এবং দুই পা ভেঙে ফেলে। ইউপি সদস্য বর্তমানে পঙ্গুত্ব অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন। প্রশাসনের ভয়ে সত্যি কারের খুনিদের এখন পর্যন্ত কেউ মামলা করতে সাহস পায়নি। আর তারা কাজিরচরে যেকোনো লোককে মারলে থানায় মামলা হতোনা। থানা পুলিশ তার ভয়ে কারো মামলা নিতো না। এর প্রমাণ হলো চরকমিশনার ফজর আলির ছেলে শাহিন হাং, মফেজ ফরাজির ছেলে খলিল, মন্টু সরদারের ছেলে রহিম, আতাহার সরদারের ছেলে ইব্রাহিম, আমির হোসেন মৃধার ছেলে কামাল, সহিদ মৃধার ছেলে লিটন এবং ঐ এলাকার স্থানীয় মেম্বার শামীম খান সহ, আরো অগনিত লোক এই মন্টুর ক্যাডার বাহিনির নির্যাতনের শিকার। কাউকে মামলা করতে দেয়নি। এই হারুনের ক্ষমতায় থানা পুলিশ মুখ খুলত না। তার বাহিনি প্রধান আব্বাস হাং এখনো মিরগঞ্জ খেয়া ঘাটে থানা পুলিশ এর নামে ঈঘএ, অটো, মাহিন্দ্র থেকে প্রতিমাসে প্রায় ২ লক্ষ টাকা মসোয়ারা উঠায়। এমনকি হারুনের ক্ষমতার এই আব্বাস বাহিনি ঈঘএ এর সরকার নিসিদ্ধ গ্যাস কোনো পার্মিশন ছাড়া তার বারি থেকে সাপ্øাই দেয়। সেখানে পুলিশ ক্যাম্প করা হলেও তারা দেখেও যেনো না দেখে আসছিলো।
১০. মন্টু বিশ্বাসের পালিত এই সন্ত্রাসী বাহিনী আব্বাস মীরগঞ্জের ঘাট দখল কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হাতে তার বাবা জখম হয়। পরবর্তীতে মেডিকেলে নেয়ার পথে তার নিজ বাবাকে নিজ হাতে পায়ের রগ কেটে দেয় যার ফলে তার বাবা মৃত্যু হয়। তার বাবার মৃত্যুতে নিরহ কিছু মানুষকে আসামি করে। তার মধ্যে কামাল সরদার ও জামাল সরদার অন্যতম। বিএনপি করে বলে হারুন বিশ্বাস তাদেরকে আসামি করতে বলে। নির্দোষ এই দুইজন আসামি এখন পর্যন্ত জেল হাজতে আছে।
১১. হারুন অর রশিদ বিশ্বাসের ক্ষমতায় তার ভাই ইউনিয়ন পরিষদকে দুর্নীতি আকরা বানিয়েছে, এই ৮ বছরে ট্যাক্সের প্রায় ৫ কোটি টাকা আত্তসাদ করে, আদোও কোন মেম্বার কে এর হিসাব দেয়নি, এমনকি পরিষদ থেকে মেম্বারদের যে বেতন তাও পরিশদ করেনি। ঞজ কাবিখা আত্তসাদ করে, মন্টু বিশ্বাস তার ভাইয়ের ক্ষমতার যখন যা মন চায় তাই করেছেন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব কে দিয়ে বিভিন্ন খরচের খাদ বানিয়ে রাখত। ভয়ে কেউ জানতে চাইতো না, এর কিছু ঘটনার সাক্ষি বারেক মেম্বার, খোকন মেম্বার, কাঞ্চন মেম্বার, শামিম মেম্বার, পারুল, খাদিজা, নুরু, ফজলু আকতার সহ অনেকেরই জানা আছে।
১২. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাস চাকরির বানিজ্য ছারা তার পরিবারের ভাগিনা ও ভাগনি জামাইদের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে চাকরিতে নিয়োমিত করে দুর্নীতির গাছ রোপন করে। ভাগিনা শাহাদাত হোসেন পলাশ ইজউচ এর অফিসার গোপালগঞ্জ, ভাগিনা তৌফিকুর রহমান পুলিশের এস আই, ভাগিনা মেহেদি হাসান সমবায় অফিসার ঢাকা, ভাগিনা মুস্তাফিজুর রহমান উই কুয়াকাটা, ভাগিনা শহিদুল ইসলাম মিরাজ মাদক নিয়ন্ত্রক ঝালকাঠি, ভাগিনা আরিফুর রহমান খএজউ ঢাকা, ভাগিনা মাসুম ওরফে আগুন পৌরসভা গৌরনদী । ভাগ্নি জামাই মঞ্জিল ওরফে রাতুল পাসপোর্ট অফিসার ঢাকা, (বর্তমানে নিয়োজিত মালায়শিয়া)। ভাগ্নি জামাই আরিফুর রহমান সচিব পৌরসভা ভোলা সদর। হারুন অর রশিদ বিশ্বাস এর শশূর বাড়ি সহ আরো অনেক দুর্নীতি ফসল বুনেছেন।
১৩. ক্ষমতার অপব্যবহার করে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাসের আপন মামা দেলোয়ার হোসেন রাড়ীকে বাবুগঞ্জ চাদপাশা ইউনিয়নের বিনাভোটে রাতের আধারে নৌকার চেয়ারম্যান বানায়।
১৪. মন্টু বিশ্বাসের প্রথম বউ রেখে তিনি অন্যের বউকে অবৈধ ভাবে বাচ্চা সহ দ্বিতীয় বিয়ে করেন। প্যাদারহাটের কাছে ৬ নং ওয়ার্ড, জলিল সিকদার এর জায়গা তার ভাই এর ক্ষমতায় এবং তার সন্ত্রাস বাহিনী দিয়ে জলিলের ঘর রাতের আধারে ভেঙে দিয়ে সেখানে নিজে বহুতল ভবন নির্মান করে এবং তার ২য় স্ত্রী নিয়ে বসবাস করে।
১৫. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাস চাকরির বাণিজ্য করে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়েছে, দক্ষিণ অঞ্চলে হারুনের বাণিজ্য চালাতো তার ভাই মন্টু এবং তার ভাগিনা পলাশ। তার তথাকথিত ভাতিজা কবির হাং একসময়ের সর্বহারার পার্টির সদস্য কবির। তাকে এলাকায় ক্রিমিনাল কবির নামে সবাই চেনে। তাদের এই দুর্নীতি বানিজ্যের টাকা ভাগ হতো তার ভাগিনা পলাশের মাধ্যমে ও কবিরের মাধ্যমে। কবিরের বাড়ি তার বাড়ির পাশে ও পলাশের বাড়ি বাবুগঞ্জ ভুতুরদিয়া এলাকায় দুর্নীতি মাষ্টার মাইন্ড কবির হাং ৮ বছর যতো শালিশ হতো এ শালিশ বানিজ্যের লক্ষ লক্ষ টাকা কবিরের হাতে নিতো, এলাকায় কোন অন্যায় কারির বিচার হতো না। কবির মন্টুর ছত্রছায়ায় বেঁচে যেতো।
উল্লেখ যে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাসের দুর্নীতি নির্যাতনের অভিযোগ শেষ হওয়ার নয়। তদুপরি কিছু বর্ননা দেয়া হলো বাকিটা তদন্ত্র সাপেক্ষে বেরিয়ে আসবে। নিচে কিছু সম্পদের বর্ননা করা হলো।
সম্পদের বিবরন
১. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস এর নামে ঢাকা কল্যানপুরে ৪ ফ্লাট ও ঢাকার সাগুপ্তায় ২০ কাঠা জমি আছে।
২. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাস তাদের দুর্নীতি শিকার প্যাদারহাট ওয়াহেদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জমি এবং নিয়োগ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা। দক্ষিন কাজিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয় নিয়োগ সহ ভবন দুর্নিতীর প্রায় ১ কোটি টাকা।
৩. মন্টু বিশ্বাস একসময় পাওয়ার ট্রিলার (ট্রাক্টর) ড্রাইভার ছিলেন। দেশে মানুষের ক্ষেতখামারে দিনমজুরের কাজকরতেন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরে মুলাদী থানার ৭ নং কাজিরচর ইউনিয়নে প্রায় ২০০ বিঘা জমি ক্রয় করেন বর্তমানে মন্টু বিশ্বাস প্রায় ৫০ কোটি টাকার শুধু সম্পদ করেছে তার গ্রামে।
৪. মন্টু বিশ্বাসের একটি মাছের ঘের ও গরুর খামার আছে।
৫. মন্টু বিশ্বাস প্যাদারহাট বাজারে বিভিন্ন জমি দখল করে অনেকগুলো বহুতাল ভবন নির্মাণ করেছেন।
৬. পার্শবর্তী ইউনিয়নে হায়েতআর ওয়ার্ড নং ৮ রত্তন ডাকাত নামে এলাকায় পরিচিত তার ছেলেদের জিম্মি করে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস এর বড় ভাই মন্টু বিশ্বাস প্রসাসনের ভয় দেখিয়ে ঘরবাড়ি সহ প্রায় ২০ থেকে ২২ বিঘা সম্পত্তি তার নিজের করে নেয়, এবং সেখানে তার কুঃ কর্মের আড্ডার স্থান বানিয়েছেন। এলাকার অনেকেই জানেন, ভয়ে মুখ খুলেন না। ওখানে আরো প্রায় ৩০ বিঘা জমি জিম্মি করে নিয়ে নেয়।
৭. মন্টু বিশ্বাস চরকমিশনার এর নুরু মাতুব্বরের বাড়ির পাসে প্রায় ৪ বিঘা জমি দুর্নীতির টাকায় ক্রয় করে।
৮. মন্টু বিশ্বাস তার ভাইয়ের ক্ষমতায় তার আরো অসংখ্য জমিজমা করেছে। বাবুগঞ্জ থানার কৃষ্টরুদ্র মৌজায় বিভিন্ন মানুষের বাড়িঘর সহ প্রায় ২ থেকে ৩ একর জমি জিম্মি করে নিজের করে নেয়।বাবুগঞ্জ এর ফায়ার সার্ভিসের কাছে জমি ভবন সহ প্রায় ৫ কোটি টাকার দুর্নীতি সম্পদ করে হারুন। এবং বরিশাল বি এম কলেজে এরিয়ায় কোটি টাকার সম্পদ করে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাস।
উল্লেখ যে আমাদের জানামতে হারুন অর রশিদ বিশ্বাস ও মন্টু বিশ্বাসের দুর্নীতির আরো সম্পদ নামে বেনামে আছে। সেগুলো তদন্ত সাপেক্ষে বেরিয়ে আসবে।
৯। ড হারুন অর রশিদ বিশ্বাস আরিফ মাহমুদ কলেজের সভাপতি ধাকা অবস্থায় ক্ষমতার বলে মন্টু বিশ্বাস ও কবির হাওলাদার মোটা অংকের টাকা খাইয়া জালাল ঘরামী ও আনিচ ঘরামীর কলেজের জমি এওয়াজ করে যার কোনো কাগজ পত্র নাই।
যাদের নামে ব্যাংকের আর্থিক লেনদেন হতে পারে
১. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস [স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল(সাবেক স্বরাষ্ট্র্র মন্ত্রী) এর একান্ত সচিব] ও তার স্ত্রী এবং সেলক।
২. মন্টু বিশ্বাস (ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, কাজিরচর) ও তার স্ত্রীগন।
১. ভাগিনা শাহাদাত হোসেন পলাশ (ইজউচ এর অফিসার, গোপালগঞ্জ) ও তার স্ত্রী।
২. ভাগিনা আরিফুর রহমান (খএজউ, ঢাকা)ও তার স্ত্রী।
৩. ভাগ্নি জামাই মঞ্জিল ওরফে রাতুল [পাসপোর্ট অফিসার ঢাকা, (বর্তমানে নিয়োজিত মালায়শিয়া)] ও তার স্ত্রী।( উল্লেখ যে তার স্ত্রীর নামে ঢাকা অনেক ফা¬ট আছে)
৪. ভাগ্নি জামাই আরিফুর রহমান (সচিব পৌরসভা, ভোলা সদর) ও তার স্ত্রী।