আপনার পোশাক-পরিচ্ছদ যেমন আপনার ব্যক্তিত্বের জানান দেয়। তেমনই আপনার হাঁটার ধরনের উপরেও নির্ভর করে আপনি কেমন মানুষ। কখনো হাতের আঙুল তো কখনো তিল, কতো ভাবেই না মানুষকে চটজলদি চিনে নেয়া যায়। এই উপায় অবশ্য কতটা ঠিক বা আদৌ ঠিক কি না সে নিয়ে অনেক বিতর্ক থাকতেই পারে। সেসব বিতর্কে আর নাই বা গেলাম বরং মানুষকে চিনে নেয়ার আরো একটা উপায় দেখে নেয়া যাক।
একটি কথা সবসময় মনে রাখবেন, চাল চলন দেখে কারো স্বভাব, প্রকৃতি তখনই সঠিকভাবে বোঝা যাবে যখন সেই ব্যক্তিটি পূর্ণ বয়স্ক এবং সেই বিশেষ ধরণের হাঁটাহাটি সে ইচ্ছা করে নয়, স্বাভাবিক ভাবেই করে।
> যে নারী ধীরে ধীরে পা বাড়িয়ে হাঁটে ও অল্প অল্প প্রতিটি ধাপ ফেলে, সে সতী নারী, জীবনে উন্নতিশীল ও সুখী হয়।
> যে নারী জোরে জোরে পা বাড়ায় বা লম্বা লম্বা ধাপ ফেলে চলে, তার জীবন বাধা-বিপত্তিতে পূর্ণ থাকে। কষ্টের মধ্য দিয়ে দিন কাটে তার। এসব নারীকে নানা কারণে মিথ্যা দুর্নামের শিকারও হতে হয় অনেক সময়।
> হাঁটার সময় যে নারীর দেহ বেশি দোলে, তা অশুভ। চলাফেরা সময় নারীর দেহের উপরাংশ বেশি না নড়া শুভ চলনের চিহ্ন।
> যে নারী নীচের দিকে তাকিয়ে পথ চলে, সে সতী ও সুখী হয়।
> যে নারী হাঁটার সময় সারাক্ষণ আশেপাশে ঘন ঘন তাকায়, তার বিপথগামিনী হওয়ার প্রবণতা থাকে।
> চলার সময় যে নারীর নিতম্ব খুব বেশি আন্দোলিত হয়, তার মধ্যে গর্বভাব ও অতি কামুকতার ভাব প্রকাশ পায়।
> সামনের দিকে একটু ঝুঁকে হাটা নারী সাধ্বী ও সুখী হয়।
> যে নারী সব সময় বুক উঁচু করে চলে, সে জীবনে নানা বাধা ও কষ্টের মধ্য দিয়ে জীবন কাটায়।
> নারী হাঁটার সময় ডান পা প্রথমে বাড়িয়ে হাঁটতে শুরু করলে, তা শুভ নয়। নারীর বাম পা বাড়িয়ে হাঁটা শুরু করা শুভ লক্ষণ।
> খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা নারীর জন্য শুভ লক্ষণ নয়। অবশ্য যদি আঘাত বা অন্য কোনো ব্যথার কারণে সাময়িক হয় তাহলে ভিন্ন কথা।
> নারীর হাঁটার সময় জোরে জোরে শব্দ করে পা ফেলা অশুভ লক্ষণ। নিঃশব্দে হাটা নারী সতীসাধ্বী হয়।