টুনা মাছ খাওয়া ভালো, কিন্তু অতিরিক্ত নয়!


ফারহানা জেরিন , আপডেট করা হয়েছে : 02-05-2024

টুনা মাছ খাওয়া ভালো, কিন্তু অতিরিক্ত নয়!

প্রতি বছর ২ মে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় বিশ্ব টুনা দিবস। টুনা মাছের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে রাষ্ট্রপুঞ্জ ২০১৭ সালে এই দিবসটি প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের মতে, বিশ্বের অনেক দেশ খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি উভয়ের জন্য টুনা মাছের উপর নির্ভরশীল। বর্তমানে ৯৬ টিরও বেশি দেশে টুনা মৎস্য চাষ করা হয়। 

টুনা মাছ স্বাস্থ্যের উপর কীভাবে প্রভাব ফেলে। এখানে জেনে নিতে পারেন।

স্বাস্থ্যকর সুবিধা: টুনা মাছ প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে, দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। দৈনিক চাহিদা মেটাতে প্রতি পাউন্ড ওজনে ০.৩৬ গ্রাম প্রোটিন সরবারহ করে টুনা।

টিনজাত টুনাতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডস মস্তিষ্ক ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে টিনজাত টুনা খাবেন। সোডিয়ামের মাত্রা কমাতে প্রতিদিন কম পরিমাণ টিনজাত টুনা মাছ খান।

অস্বাস্থ্যকর প্রভাব: টুনা মাছ বেশি খেলে বিষক্রিয়া হতে পারে। তাই 'লাইট টুনা’ লেখা লেবেলের মাছ খান। শরীর সুস্থ থাকবে।

টুনা মাছ বেশিরভাগই ভূমধ্যসাগর, আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরে পাওয়া যায়। এখানে ৪০ টিরও বেশি প্রজাতির টুনা পাওয়া যায়, কিন্তু ক্রমাগত টুনা শিকারের কারণে তারা এখন বিলুপ্ত প্রায় তাই তাদের বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচাতে প্রতি বছর ২ মে 'বিশ্ব টুনা দিবস' পালিত হয়।


Publisher & Editor :Md. Abu Hena Mostafa Zaman

Mobile No: 01971- 007766; 01711-954647

Head office: 152- Aktroy more ( kazla)-6204  Thana : Motihar,Rajshahi
Email : [email protected], [email protected]