সুইৎজারল্যান্ড: তালিকায় প্রথমেই রয়েছে এই দেশের নাম। এর মূল কারণ এখানে যৌনতা বিষয়ে রাখঢাক অনেক কম। ২০১৩ সালের একটি সমীক্ষা দেখাচ্ছে ২১ শতাংশ সুইস নাগরিকের যৌনজীবন চূড়ান্ত সুখের। ৩১ শতাংশ মানুষ পাবলিক প্লেসেই যৌনতায় লিপ্ত হয়েছেন। সুইৎজারল্যান্ডে মেয়েদের অকালে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কম বাকি দেশগুলির তুলনায়।
স্পেন: এই তালিকায় স্পেনের নামও থাকবে ওপরের দিকে। ৯৮৫০ স্প্যানিশ নাগরিকের উপর সমীক্ষা চালিয়ে দেখা যায় তাঁদের ৯০ শতাংশই যৌনভাবে সুখী।
ইতালি- ভাল খাবার , ভাল ওয়াইন ইতালির সম্পদ। কাজেই মানুষ যে সেখানে যৌনভাবেও চূড়ান্ত সুখী তা বলাই বাহুল্য।
ব্রাজিল- বলা হয়, স্পেনের পরেই সবচেয়ে বেশি লাভারবয় থাকেন ব্রাজিলে। ৮২ শতাংশ ব্রাজিলীয়ই সপ্তাহে একবার অন্তত যৌনতায় লিপ্ত হন।
গ্রিস-গত কয়েক বছরে গ্রিসের আর্থসামাজিক পরিস্থিতি অনেক খারাপ হয়েছে। কিন্তু যৌনতার ব্যাপারে কোনও কালেই তাদের কোনও ঢাকঢাকগুড়গুড় নেই। এর মূল কারণ গ্রিসের সুন্দর জলবায়ু।
নেদারল্যান্ড: ৬৪ শতাংশ ডাচ পুরুষ ও মহিলা নিঃসংকোচে নিজেদের যৌন চাহিদার কথা বলতে পারেন। এখান থেকেই বুঝে নিতে হয় তাঁরা যৌনভাবে কতটা সুখী।
মেক্সিকো- ২০০৮ সালে এখানে হাইস্কুলে ৭০০০০০-এর বেশি সেক্স এডুকেশানের বই হাইস্কুলে বিক্রি হয়। এখানে জন্মনিয়ন্ত্রণ, সমকামিতা থেকে শুরু করে যাবতীয় বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। তবে মেক্সিকোতে নারীপাচারের মতো ঘটনাও ঘটে।
ভারত-ভারতীয়দের যৌনতার জন্য অপেক্ষা করতে হয় অনেক বেশি বয়েস পর্যন্ত। কিন্তু সবসময়েই যৌনতৃপ্ত দেশগুলির শীর্ষতালিকায় থাকে ভারতের নামও।