অনুষ্ঠানে ১৫০ সেতুর পাশাপাশি ‘সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-২: এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত ১৪টি ওভারপাস, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের বিআরটিএ মিরপুর ভেহিকল ইন্সপেকশন সেন্টার, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের ডিটিসিএ নবনির্মিত ভবন, ময়মনসিংহের কেওয়াটখালী ও রহমতপুর সেতুর নির্মাণকাজ, সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ প্রদান কার্যক্রমেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় সড়ক দুর্ঘটনা রোধে বাস-ট্রাক চালকদের রাস্তায় প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেন, ‘এ জন্য তাদের মনস্তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ দিতে হবে।’
চালকের বিশ্রামের দিকে নজর দিতে মালিকদের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটানা গাড়ি না চালিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। গাড়ি চালাতে তেল-পেট্রোল লাগে। যিনি গাড়িটা চালাবেন তারও তো তেল-পেট্রোল ঠিক থাকতে হবে। তারও কিন্তু শরীর। মাথা যেন ঠিক থাকে সেদিকে নজর রাখতে হবে।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানান। তিনি বলেন, ‘পরিবার হারানোর বেদনা আমার মতো আর তো কেউ জানে না।’