সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে উদ্ধৃত করে এ বিষয়ে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আমরা নীতিটি (ভিসা নিষেধাজ্ঞা) সরকারপন্থি, বিরোধী দল, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য এবং বিচার বিভাগের সদস্য এমনকি গণমাধ্যমের সদস্যসহ যে কারো বিরুদ্ধে ভারসাম্যপূর্ণ উপায়ে প্রয়োগ করছি, যারা দেশটির (বাংলাদেশের) গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করায় জড়িত।
চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে দেশটির অব্যাহত নজরদারীর বিষয়টি স্পষ্ট করেন তিনি।
ভিসা নীতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। ভিসা নীতির ঘোষণার প্রায় চার মাসের মাথায় গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের ঘোষণা দেয় দেশটি। যদিও কারা এ ভিসা নীতির আওতায় পড়েছে, তা প্রকাশ করেনি যুক্তরাষ্ট্র। তবে বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, ক্ষমতাসীন দল এবং বিরোধী দলের সদস্যরা বিধিনিষেধের আওতায় পড়েছে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়।