ক্যামেরার সামনেই প্রেমিককে চুম্বন পাক যুবতীর


বিনোদন ডেস্ক: , আপডেট করা হয়েছে : 31-07-2023

ক্যামেরার সামনেই প্রেমিককে চুম্বন পাক যুবতীর

ক্যামেরার সামনেই প্রেমিক সচিনকে চুম্বন করতে দেখা গেল পাক যুবতী সীমা হায়দারকে। সেই চুম্বনের ভিডিয়ো এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সীমা সোশ্যাল মিডিয়ায় 'রিল' বানাতে পছন্দ করেন। তিনি প্রায়ই তাঁর প্রেমিকের সাথে ভিডিয়ো রেকর্ড করে। এই আবহে বিগত কয়েকদিন ধরেই দু'জনের প্রেমের মুহূর্ত ফুটে উঠেছে ভাইরাল ভিডিয়োতে। সেই ভিডিয়োতে একটি গান বাজছে। 

ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা যায়, সীমাকে মঙ্গলসূত্র ও আংটি পরিয়ে দিচ্ছেন সচিন। ঠিক এর পরে, সীমা তাঁর প্রেমিকের দিকে ফিরে একটি চুম্বন চাইতে থাকেন। ক্যামেরায় তাঁর পাকিস্তানি গার্লফ্রেন্ডের চুম্বন দিতে পারেননি সচিন। তিনি লজ্জায় লাল হয়ে যান। বেশ কিছুক্ষণ পরও যখন সচিন চুম্বন দেন না, তখব সীমা নিজেই সচিনের গালে চুম্বন দেন। এর পর দু'জনেই হাসতে শুরু করেন।

এদিকে কয়েকদিন আগে প্রকাশিত এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, উত্তরপ্রদেশ পুলিশ সীমা গোলাম হায়দারের কাছ থেকে চারটি মোবাইল ফোন, পাঁচটি পাসপোর্ট এবং দুটি ভিডিয়ো ক্যাসেট উদ্ধার করেছে। এছাড়া সীমার সঙ্গে পাক যে পরিচয়পত্র রয়েছে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। জন্মের পরে যে আই কার্ড পাওয়ার কথা সেটার ইস্যুর তারিখ দেখাচ্ছে ২০২২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। পুলিশ দাবি করেছে যে সীমা হায়দার ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তাঁর পাকিস্তানের বাড়িটি ১২ লক্ষ টাকায় বিক্রি করেন। এরপর ১৫ দিনের ট্যুরিস্ট ভিসায় দুবাই-নেপাল হয়ে ভারতে আসেন। দাবি করা হয়, পাবজি খেলতে গিয়ে ভারতীয় যুবকের প্রেমে পড়েছিলেন সীমা হায়দার। এরপর প্রেমের টানেই নেপাল হয়ে বেআইনি ভাবে ভারতে এসেছিলেন। এরপর গত ৪ জুলাই গৌতম বুদ্ধ নগর পুলিশ সীমাকে গ্রেফতার করেছিল অবৈধ ভাবে দেশে অনুপ্রবেশ করার অভিযোগে।

এই আবহে উত্তরপ্রদেশ এটিএস জেরা করেছে সীমাকে। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, সীমা স্পষ্ট ইংরেজি বলতে ও পড়তে পারেন। যা নিয়ে আরও ধন্দ তৈরি হয়েছে। এদিকে জেরায় সীমা স্বীকার করে নেন, তার এক ভাই পাকিস্তান সেনা বাহিনীতে রয়েছে। তাই তাঁর আইএসআই যোগ নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। সীমার প্রথম পক্ষের স্বামী গুলাম হায়দারও এর আগে দাবি করেছিলেন, সীমার ভাই আসিফ ও তার কাকা গুলাম আকবর পাক সেনাতে রয়েছে। আসিফ করাচিতে রয়েছে। এদিকে গুলাম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সীমার কাকা ইসলামাবাদে সেনার উঁচু পদে রয়েছেন। এই আবহে আইএসআইয়ের সঙ্গে তার কোনও যোগ রয়েছে কি না সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


Publisher & Editor :Md. Abu Hena Mostafa Zaman

Mobile No: 01971- 007766; 01711-954647

Head office: 152- Aktroy more ( kazla)-6204  Thana : Motihar,Rajshahi
Email : [email protected], [email protected]