জয়পুরহাটে দুর্নীতি ভূমিদস্যু নিয়ে প্রকাশিত সংবাদটি এবং জনরোষ সৃষ্টিকারী ও মানহানিকর’ দাবি করে গজিউল ইসলাম বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫(১)(ক) ২৫(১)(খ) ২৯(১)/৩১(১)/৩৫(১) ধারায় মামলাটি করেন। ঢকার সাইব্রাইট্রব্রনাল আদালতে
এর আগে, গত (৪ মে ২০২১) অনলাইন সংবাদমাধ্যম অনলাইন পোটালে নিউজে দুর্নীতি ভূমিদশ্যের বিরুদ্ধে শন্য থেকে কোটিপতি শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। অভিযুক্ত গাজিউলের বিরুদ্ধে মানববন্ধ সংবাদ সম্মেলন নানা অনিয়মের একের পর এক অভিযোগ তার বিরুদ্ধে তার অলৌকিক ক্ষতার দাফটে পার পেয়ে যায়৷
তথা কথিত জিএন এস টের্ডাসের মালিক দুর্নীতি বাজ ভূমিদস্যু জয়পুরহাট কালাই উপজেলার ঝামুটপুট গ্রামের আফতাব উদ্দীনের ছেলে, মোঃ গাজিউল ইসলাম৷
প্রসংঙ্গত জমিন প্রাপ্ত সাংবাদিকরা বলেন,তদন্ত কারি কর্মকর্তা এস আই আলাউদ্দিন ঘটনার স্থলে জয়পুরহাটে না এসে অর্থের বিনিময়ে ঢাকায় বসে মন গড়া প্রতিবেদন দাখিল করেন আদালতে, যা সংবাদের সাথে কোন প্রকার সামিল নয়৷ অথছ আমাদের নামে মামলা হইছে আদালতে ৩০/৫/২২০২১ ইং তারিখে সমন জারি হইছে ১৬/২/২০২২/ আমারা সমন পেয়েছি ২৫/২/২০২১/শুক্রবার সমন পেয়ে আদালতে খোজ নিয়ে জান্তে পারি ২৪/২/২০২২ ইং তারিখে সকল আসামিদের ওয়ারেন্ট ইসু করা হয়েছে৷
গত সোমবার ২৪ ফেব্রুয়ারি বিজ্ঞ আদালতে আত্মসম্পন করে জামিন চাইলে বিজ্ঞ আদালত আসামিদের জামিন দেন৷ এদিকে ভূমিদস্যু গাজিউল মামলা বাজ রাজশাহী সাইবারট্যায়ব্রনালে আরও একটি মামলা করেন মামলা নং ৩ পি/২১/ আইসিটি আইনে আদালত সরাসরি মামলাটি খারিজ করে দেন৷ ভূইফোঁর কথিত ব্যবসায়ীর অনিয়ম তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকের মাকেও গালি গালাজ প্রানাশের হুমকি দিয়েছিলো যাহার কলরেকট সংগ্র করা হয়েছে যথা সময়ে আইনগত ব্যবস্তা নেওয়া হইবে৷
মামলার বাদি গাজিউল ইসলামের মোননিত ২ নং স্বাক্ষী মো. এনামুল হক গাজিউলের প্রতিবেশি তিনি বলেন,তারা সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত এবং বিভিন্ন প্রেস ক্লাবের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তারা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। শুধুমাত্র সংবাদ প্রকাশের জের ধরেই গজিউল ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় নেতা একাট্টা হয়েই তাদেরকে যড়যন্ত্রমূলকভাবে এ ডিজিটাল মামলায় ফাঁসানো হয়েছে বলে অামি মনে করি।
এবং ওই মামলার আমাকে না জানিয়ে গাজিউল স্বাক্ষ্য মান্ন করেছিলো আমাকে ডাকা হয়নি আদালত আমার স্বাক্ষ্য গ্রহন করুক তাহলে গজিউলের থলের বিড়াল বের হয়ে আসবে৷ সাংবাদিকরা সজমাজের দরর্পন তারা অবশই অনিয়ম জাতীর উদ্দেশ্য তুলে ধরবে৷ মঙ্গলবার ঢাকা সদর কোর্টের বিচারপতি সকল আসামিদের স্থায়ী জামিন দেন।
সাংবাদিক ফজলুল হক আঃ রাজ্জাক তৌহিদ মিলন অভিযোগ করে বলেন, সংবাদ প্রকাশের জের ধরেই আমাদেরকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে এ আই সিটি আইনে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ কেউ দিতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জয়পুরহাট মডেল প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও জামালপুর ইউপি চেয়ারম্যান হাসুজ্জামান মিঠু বলেন, প্রতিহিংসাবশত সাংবাদিক আঃ রাজ্জাকের বিরুদ্ধে গজিউলের দায়ের করা ডিজিটাল মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
এ মামলা থেকে তাদেরকে অব্যাহতি করা না হলে প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে আন্দোলনে যাব ও দেশের সকল সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি৷