রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী নওগাঁর নিয়ামতপুরে বাড়ির উঠানে নিচু জায়গায় মাটি ভরাটকে কেন্দ্র করে মারপিট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। গত শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের (ইউপি) কাঁঠালবাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বসতবাড়ির সামনের উঠানে (খলিয়ান) উঁচু করার জন্য মাটি উঠানোর কাজ করা হয়। শুক্রবার সকালে নজরুল ইসলামের বাড়ির সামনের উঠানে (খলিয়ান) মাটি উঠানোর কাজ করার সময় রেজাউল, এমদাদুল, রুস্তম, জাহিদ হাসান, রফিকুল, এমরান, এনামুল, মমিন, হেলাল, ইতি, হায়াতনসহ আরো কয়েকজন মিলে কাজে বাঁধা প্রদান করে। এক পর্যায়ে দু'পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,এঘটনার জের ধরে এদিন বিকেলে অভিযুক্ত এমদাদুলের নেতৃত্বে তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত হয়ে নজরুল ইসলাম, মন্টু, আজাহার, মৌসুমী, রোকেয়া ও আব্বাস আলীকে এলোপাতাড়িভাবে বেধড়ক মারধর করে। এনিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করলে তাদের গ্রামছাড়া করার হুমকি দেয় অভিযুক্তরা।
নজরুল ইসলাম বলেন,অভিযুক্তরা তাদের মারধর করে মন্টুর মুদির দোকানে প্রবেশ করে ২০ হাজার টাকার মালামাল লুটপাট করে এবং রোকেয়ার গলায় থাকা ৫ আনা ওজনের স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এঘটনার কিছু ছবি ও ভিডিও ফুটেজ ধারণ করেন স্থানীয় সাংবাদিক আলমগীর কবির। অভিযুক্তরা সাংবাদিক আলমগীর কবিরকেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এরই জের ধরে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাইদুর রহমান, মিরাজ ও আজাহার আলীর ১৫ বিঘা আমন ধানের খড়ে (২০ কাহন) আগুন ধরিয়ে দেয় রেজাউলের লোকজন। এতে প্রায় দেড় লাখ টাকা ক্ষতি সাধন হয়।
এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে রেজাউল বলেন, অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং সব অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এবিষয়ে নিয়ামতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন,এ ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বসতবাড়ির সামনের উঠানে (খলিয়ান) উঁচু করার জন্য মাটি উঠানোর কাজ করা হয়। শুক্রবার সকালে নজরুল ইসলামের বাড়ির সামনের উঠানে (খলিয়ান) মাটি উঠানোর কাজ করার সময় রেজাউল, এমদাদুল, রুস্তম, জাহিদ হাসান, রফিকুল, এমরান, এনামুল, মমিন, হেলাল, ইতি, হায়াতনসহ আরো কয়েকজন মিলে কাজে বাঁধা প্রদান করে। এক পর্যায়ে দু'পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,এঘটনার জের ধরে এদিন বিকেলে অভিযুক্ত এমদাদুলের নেতৃত্বে তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত হয়ে নজরুল ইসলাম, মন্টু, আজাহার, মৌসুমী, রোকেয়া ও আব্বাস আলীকে এলোপাতাড়িভাবে বেধড়ক মারধর করে। এনিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করলে তাদের গ্রামছাড়া করার হুমকি দেয় অভিযুক্তরা।
নজরুল ইসলাম বলেন,অভিযুক্তরা তাদের মারধর করে মন্টুর মুদির দোকানে প্রবেশ করে ২০ হাজার টাকার মালামাল লুটপাট করে এবং রোকেয়ার গলায় থাকা ৫ আনা ওজনের স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এঘটনার কিছু ছবি ও ভিডিও ফুটেজ ধারণ করেন স্থানীয় সাংবাদিক আলমগীর কবির। অভিযুক্তরা সাংবাদিক আলমগীর কবিরকেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এরই জের ধরে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাইদুর রহমান, মিরাজ ও আজাহার আলীর ১৫ বিঘা আমন ধানের খড়ে (২০ কাহন) আগুন ধরিয়ে দেয় রেজাউলের লোকজন। এতে প্রায় দেড় লাখ টাকা ক্ষতি সাধন হয়।
এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে রেজাউল বলেন, অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং সব অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এবিষয়ে নিয়ামতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন,এ ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।