রাজশাহী নগরীতে মাদক কেনার টাকার জন্য মা–বাবাকে নির্যাতনের অভিযোগে এক যুবককে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভুক্তভোগী পিতাই নিজ ছেলেকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। শনিবার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে নগরীর মতিহার থানার অক্ট্রয় মোড় এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম মো. আশিকুর রহমান মুরাদ (২৮)। তিনি মতিহার থানার ধরমপুর এলাকার বাসিন্দা মো. আমিনুল ইসলামের ছেলে। পুলিশ জানায়, দেহ তল্লাশি চালিয়ে মুরাদের কাছ থেকে ১০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে নেশার টাকার দাবিতে মুরাদ তার পিতার কাছে গেলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে মতিহার থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মতিনের নেতৃত্বে এসআই আসলাম, এএসআই নূরনবীসহ একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে আটক করে।
ভুক্তভোগী পিতা মো. আমিনুল ইসলাম জানান, তার ছেলে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে মাদকাসক্ত। কোনো কাজকর্ম না করে প্রতিদিন নেশার টাকার জন্য প্রায় ৫০০ টাকা দাবি করে। টাকা দিতে না পারলে তাকে ও তার স্ত্রীকে মারধর, ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুরসহ শারীরিক নির্যাতন চালায়। এ কারণে তিনি শনিবার বিকেলে মতিহার থানায় একটি লিখিত অভিযোগও দায়ের করেন।
আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, তিনি অক্ট্রয় মোড়ে একটি ছাত্রাবাস ও চায়ের দোকানের নাইট গার্ড হিসেবে কাজ করেন। সামান্য আয়ে সংসার চালানোই কষ্টকর, তার ওপর প্রতিদিন ছেলের টাকার দাবিতে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। শনিবার রাতে মুরাদ তাকে খুঁজতে থাকলে তিনি ভয়ে একটি অফিসে আত্মগোপন করেন এবং পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সহায়তায় ছেলেকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাদকের টাকার জন্য মা–বাবাকে নির্যাতনকারী এক যুবককে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং রোববার সকালে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম মো. আশিকুর রহমান মুরাদ (২৮)। তিনি মতিহার থানার ধরমপুর এলাকার বাসিন্দা মো. আমিনুল ইসলামের ছেলে। পুলিশ জানায়, দেহ তল্লাশি চালিয়ে মুরাদের কাছ থেকে ১০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে নেশার টাকার দাবিতে মুরাদ তার পিতার কাছে গেলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে মতিহার থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মতিনের নেতৃত্বে এসআই আসলাম, এএসআই নূরনবীসহ একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে আটক করে।
ভুক্তভোগী পিতা মো. আমিনুল ইসলাম জানান, তার ছেলে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে মাদকাসক্ত। কোনো কাজকর্ম না করে প্রতিদিন নেশার টাকার জন্য প্রায় ৫০০ টাকা দাবি করে। টাকা দিতে না পারলে তাকে ও তার স্ত্রীকে মারধর, ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুরসহ শারীরিক নির্যাতন চালায়। এ কারণে তিনি শনিবার বিকেলে মতিহার থানায় একটি লিখিত অভিযোগও দায়ের করেন।
আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, তিনি অক্ট্রয় মোড়ে একটি ছাত্রাবাস ও চায়ের দোকানের নাইট গার্ড হিসেবে কাজ করেন। সামান্য আয়ে সংসার চালানোই কষ্টকর, তার ওপর প্রতিদিন ছেলের টাকার দাবিতে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। শনিবার রাতে মুরাদ তাকে খুঁজতে থাকলে তিনি ভয়ে একটি অফিসে আত্মগোপন করেন এবং পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সহায়তায় ছেলেকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাদকের টাকার জন্য মা–বাবাকে নির্যাতনকারী এক যুবককে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং রোববার সকালে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।