বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। সুয়ান আল তালুকদার (২৪) নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এক নেতাকে আসামি করে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী। গত ১৮ ডিসেম্বর মামলাটি এজাহারভুক্ত হয়।
মামলা করার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম জানান, এখনো আসামিকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
মামলায় অভিযুক্ত আসামি সুয়ান আল তালুকদার বরিশাল নগরের কাউনিয়া থানাধীন মনষাবাড়ী তালুকদার ভিলার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর তালুকদারের ছেলে।
এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, বাদী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক কমিটির একজন নেত্রী। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর তার সাথে অভিযুক্ত সুয়ানের পরিচয় হয়। যেখান থেকে বন্ধুত্ব ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরবর্তীতে মামলায় অভিযুক্ত যুবক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এ ছাড়া গত ১১ অক্টোবর বরিশাল শহরের সদর রোডস্থ একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করেন এবং ভিডিও ধারণ করেন। আর সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় বাদীকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুয়ান বাদীকে ঘোরাতে থাকেন।
পরবর্তীতে বিয়ের কথা বলে গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় বাদীকে নবগ্রাম রোডে নিয়ে যান সুয়ান এবং জানান তিনি বিয়ে করবেন না।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত সুয়ান হত্যার উদ্দেশ্যে তার মোটরসাইকেলের হেলমেট দিয়ে বাদীর মাথায় আঘাত করেন, তবে বাদী মাথা সরিয়ে নিলে আঘাত মুখে লাগে এবং রক্তাক্ত জখম হয়।
মামলা করার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম জানান, এখনো আসামিকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
মামলায় অভিযুক্ত আসামি সুয়ান আল তালুকদার বরিশাল নগরের কাউনিয়া থানাধীন মনষাবাড়ী তালুকদার ভিলার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর তালুকদারের ছেলে।
এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, বাদী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক কমিটির একজন নেত্রী। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর তার সাথে অভিযুক্ত সুয়ানের পরিচয় হয়। যেখান থেকে বন্ধুত্ব ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরবর্তীতে মামলায় অভিযুক্ত যুবক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এ ছাড়া গত ১১ অক্টোবর বরিশাল শহরের সদর রোডস্থ একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করেন এবং ভিডিও ধারণ করেন। আর সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় বাদীকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুয়ান বাদীকে ঘোরাতে থাকেন।
পরবর্তীতে বিয়ের কথা বলে গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় বাদীকে নবগ্রাম রোডে নিয়ে যান সুয়ান এবং জানান তিনি বিয়ে করবেন না।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত সুয়ান হত্যার উদ্দেশ্যে তার মোটরসাইকেলের হেলমেট দিয়ে বাদীর মাথায় আঘাত করেন, তবে বাদী মাথা সরিয়ে নিলে আঘাত মুখে লাগে এবং রক্তাক্ত জখম হয়।