আগামী বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি দেশে একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।
সিইসি জানান, বিভিন্ন দিক থেকে এবারের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমবারের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাভোটে অন্তর্ভুক্ত করা এবং কারাবন্দিদের ভোটার তালিকায় সংযুক্ত করার উদ্যোগ এ নির্বাচনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
তিনি বলেন, এই নির্বাচন সক্ষমতা প্রমাণ ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি উদ্ধার করার সুযোগ। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজন একটি চ্যালেঞ্জ হলেও নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো প্রসঙ্গে সিইসি সতর্ক করে বলেন, বিশেষত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে নারীদের হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা বাড়ছে। এ ধরনের কার্যক্রমে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়নপত্র জমা: ১২ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
যাচাই–বাছাই: ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি।
মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত, নিষ্পত্তি ১২–১৮ জানুয়ারি।
প্রার্থিতা প্রত্যাহার: শেষ সময় ২০ জানুয়ারি।
চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা ও প্রতীক বরাদ্দ: ২১ জানুয়ারি।
২২ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত (ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে শেষ)।
ভোটগ্রহণ: ১২ ফেব্রুয়ারি (৩০০ আসনে নির্বাচন ও জুলাই সনদ বিষয়ক গণভোট)।
সিইসি আরও জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখের তিন সপ্তাহ পর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের রাজনীতিতে বড় পরিবর্তন আসে।
৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের বর্ষপূর্তির প্রাক্কালে ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দেন,২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত ১৩ নভেম্বর জানানো হয়, একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, অনভিজ্ঞ অন্তর্বর্তী সরকার ও নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে একই দিনে দুই গুরুত্বপূর্ণ ভোট আয়োজন দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।
সিইসি জানান, বিভিন্ন দিক থেকে এবারের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমবারের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাভোটে অন্তর্ভুক্ত করা এবং কারাবন্দিদের ভোটার তালিকায় সংযুক্ত করার উদ্যোগ এ নির্বাচনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
তিনি বলেন, এই নির্বাচন সক্ষমতা প্রমাণ ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি উদ্ধার করার সুযোগ। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজন একটি চ্যালেঞ্জ হলেও নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো প্রসঙ্গে সিইসি সতর্ক করে বলেন, বিশেষত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে নারীদের হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা বাড়ছে। এ ধরনের কার্যক্রমে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়নপত্র জমা: ১২ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
যাচাই–বাছাই: ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি।
মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত, নিষ্পত্তি ১২–১৮ জানুয়ারি।
প্রার্থিতা প্রত্যাহার: শেষ সময় ২০ জানুয়ারি।
চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা ও প্রতীক বরাদ্দ: ২১ জানুয়ারি।
২২ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত (ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে শেষ)।
ভোটগ্রহণ: ১২ ফেব্রুয়ারি (৩০০ আসনে নির্বাচন ও জুলাই সনদ বিষয়ক গণভোট)।
সিইসি আরও জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখের তিন সপ্তাহ পর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের রাজনীতিতে বড় পরিবর্তন আসে।
৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের বর্ষপূর্তির প্রাক্কালে ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দেন,২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত ১৩ নভেম্বর জানানো হয়, একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, অনভিজ্ঞ অন্তর্বর্তী সরকার ও নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে একই দিনে দুই গুরুত্বপূর্ণ ভোট আয়োজন দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে।