নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় ভাতিজা ও চাচাতো ভাইয়ের নির্যাতনে এক বৃদ্ধ দম্পতি প্রায় ১৫ দিন ধরে নিজ বাড়িতে গৃহবন্দী থাকার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনা ঘটেছে উপজেলার ১ নং জোয়ারী ইউনিয়নের কুমরুল গ্রামে, যেখানে আলহাজ্ব মোসলেম উদ্দিন ও তার স্ত্রী খাদিজা বেগম আতঙ্কিত অবস্থায় নিজ ঘরে ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, ২২ নভেম্বর সকালে একা পেয়ে দুই ভাতিজা তৌকির ও তারেক এবং চাচাতো ভাই ফিরোজ মোসলেম উদ্দিনকে গাছের সঙ্গে বেঁধে লাঠি দিয়ে মারধর করে। স্ত্রী খাদিজা বেগম তাকে উদ্ধারে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। পরে পরিবারের অন্য সদস্য ও এলাকাবাসীর সহায়তায় তারা প্রাণে বাঁচেন।
হামলাকারীরা দম্পতিকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়ায় তারা দীর্ঘদিন বাড়ির বাইরে বের হতে পারেননি। অসুস্থ অবস্থায়ও চিকিৎসা না নিয়ে ঘরেই মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়েছে।
ঘটনার পর ২৪ নভেম্বর বৃদ্ধ দম্পতির জামাতা, অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা, বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তায় দম্পতি অবশেষে ঘর থেকে বের হতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় তাদের একমাত্র ছেলে মাসুম আহমেদও থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, ২২ নভেম্বর সকালে একা পেয়ে দুই ভাতিজা তৌকির ও তারেক এবং চাচাতো ভাই ফিরোজ মোসলেম উদ্দিনকে গাছের সঙ্গে বেঁধে লাঠি দিয়ে মারধর করে। স্ত্রী খাদিজা বেগম তাকে উদ্ধারে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। পরে পরিবারের অন্য সদস্য ও এলাকাবাসীর সহায়তায় তারা প্রাণে বাঁচেন।
হামলাকারীরা দম্পতিকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়ায় তারা দীর্ঘদিন বাড়ির বাইরে বের হতে পারেননি। অসুস্থ অবস্থায়ও চিকিৎসা না নিয়ে ঘরেই মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়েছে।
ঘটনার পর ২৪ নভেম্বর বৃদ্ধ দম্পতির জামাতা, অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা, বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তায় দম্পতি অবশেষে ঘর থেকে বের হতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় তাদের একমাত্র ছেলে মাসুম আহমেদও থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।