গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় স্বামীর স্বীকৃতির দাবিতে এক নারীর অনশনকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ১১টার পর থেকে বরিশাল ইউনিয়নের অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য নজরুল ইসলামের পুত্র মাজহারুল ইসলাম রনির বাড়িতে অবস্থান নিয়ে অনশন শুরু করেন ওই তরুণী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় কর্মরত অবস্থায় তরুণীর সঙ্গে টিকটকের মাধ্যমে রনি পরিচিত হন।
পরে তাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং প্রায় আড়াই বছর ধরে তারা সংসার করেন। কিন্তু বিয়ের বিষয়টি রনির পরিবার জানতে পারলে তরুণীকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর রনিও তরুণীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। স্বীকৃতির দাবিতে টাঙ্গাইল থেকে পলাশবাড়ীর নজরুল ইসলামের বাড়িতে এসে অনশন শুরু করেন তিনি।
অনশনরত তরুণী লাভলী সাংবাদিকদের বলেন, “রনি আমাকে বিয়ে করেছে, আমরা আড়াই বছর সংসার করেছি। এখন তার পরিবার আমাদের বিয়েকে মানছে না বলে সে আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছে। স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত আমি এই বাড়ি ছাড়ব না। তার সন্তান আমার গর্ভে রয়েছে।
এদিকে রনির পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, গত ১৭ নভেম্বর লাভলীকে তালাক দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে মাজহারুল ইসলাম রনির মন্তব্য জানতে তাকে পাওয়া যায়নি।
পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্ট জানান, “ভুক্তভোগী অভিযোগ দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ১১টার পর থেকে বরিশাল ইউনিয়নের অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য নজরুল ইসলামের পুত্র মাজহারুল ইসলাম রনির বাড়িতে অবস্থান নিয়ে অনশন শুরু করেন ওই তরুণী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় কর্মরত অবস্থায় তরুণীর সঙ্গে টিকটকের মাধ্যমে রনি পরিচিত হন।
পরে তাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং প্রায় আড়াই বছর ধরে তারা সংসার করেন। কিন্তু বিয়ের বিষয়টি রনির পরিবার জানতে পারলে তরুণীকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর রনিও তরুণীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। স্বীকৃতির দাবিতে টাঙ্গাইল থেকে পলাশবাড়ীর নজরুল ইসলামের বাড়িতে এসে অনশন শুরু করেন তিনি।
অনশনরত তরুণী লাভলী সাংবাদিকদের বলেন, “রনি আমাকে বিয়ে করেছে, আমরা আড়াই বছর সংসার করেছি। এখন তার পরিবার আমাদের বিয়েকে মানছে না বলে সে আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছে। স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত আমি এই বাড়ি ছাড়ব না। তার সন্তান আমার গর্ভে রয়েছে।
এদিকে রনির পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, গত ১৭ নভেম্বর লাভলীকে তালাক দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে মাজহারুল ইসলাম রনির মন্তব্য জানতে তাকে পাওয়া যায়নি।
পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্ট জানান, “ভুক্তভোগী অভিযোগ দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা চলছে।