আগের বিয়ের বিষয়টি গোপন করে দ্বিতীয়বার বিয়ে করার অভিযোগে দ্বিতীয় স্বামীর করা মামলায় এক নারীকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কাজিকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, পাশাপাশি তার বিয়ের কাজির লাইসেন্সও বাতিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ হাসান নামের এক কম্পিউটার প্রকৌশলীর করা প্রতারণার মামলার প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিতরা হলেন— জাহিদের স্ত্রী মোছা. নুসরাত জাহান তাসনিম ওরফে মোছা. তাসমিন নাহার (২৬) এবং কাজী আবু মুসা আহম্মদ। কারাদণ্ডের পাশাপাশি উভয়কে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তা দিতে ব্যর্থ হলে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে তাদের।
সংশ্লিষ্ট আদালতের স্টেনোগ্রাফার আনিসুল ইসলাম জানান, রায় ঘোষণার পর নুসরাতকে কারাগারে পাঠানো হয়। আবু মুসা পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তার নিকাহ ও তালাক রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স বাতিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই মামলায় মো. আমিনুল ইসলাম নামে আরেকজন আসামি ছিলেন। আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রংপুরের বাসিন্দা কম্পিউটার প্রকৌশলী জাহিদ হাসান ২০২০ সালে ঢাকার আদালতে তিনজনকে আসামি করে প্রতারণার মামলা করেন। এর তিন বছর আগে, ২০১৭ সালের ১০ নভেম্বর, এক লাখ টাকা দেনমোহরে তার বিয়ে হয় নুসরাতের সঙ্গে।
মামলায় জাহিদ অভিযোগ করেন, বিয়ের সময় নুসরাতকে অবিবাহিত হিসেবে পরিচয় করানো হয়েছিল। পরে ২০১৮ সালে নুসরাত তার ভাইকে সিঙ্গাপুর পাঠানোর কথা বলে জাহিদের কাছে তিন লাখ টাকা দাবি করেন। জাহিদ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে নুসরাত জানান, তিনি আর সংসার করবেন না।
এই ঘটনার পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ একটি ঘরোয়া সালিসি বৈঠকের আয়োজন করা হয়, যেখানে জাহিদের কাছে দেনমোহর বাবদ তিন লাখ টাকা দাবি করা হয়। সালিসির সময়ই জাহিদ জানতে পারেন, নুসরাত তার আগের বিয়ে গোপন রেখে তাকে বিয়ে করেছেন।
জাহিদ হাসান নামের এক কম্পিউটার প্রকৌশলীর করা প্রতারণার মামলার প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিতরা হলেন— জাহিদের স্ত্রী মোছা. নুসরাত জাহান তাসনিম ওরফে মোছা. তাসমিন নাহার (২৬) এবং কাজী আবু মুসা আহম্মদ। কারাদণ্ডের পাশাপাশি উভয়কে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তা দিতে ব্যর্থ হলে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে তাদের।
সংশ্লিষ্ট আদালতের স্টেনোগ্রাফার আনিসুল ইসলাম জানান, রায় ঘোষণার পর নুসরাতকে কারাগারে পাঠানো হয়। আবু মুসা পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তার নিকাহ ও তালাক রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স বাতিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই মামলায় মো. আমিনুল ইসলাম নামে আরেকজন আসামি ছিলেন। আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রংপুরের বাসিন্দা কম্পিউটার প্রকৌশলী জাহিদ হাসান ২০২০ সালে ঢাকার আদালতে তিনজনকে আসামি করে প্রতারণার মামলা করেন। এর তিন বছর আগে, ২০১৭ সালের ১০ নভেম্বর, এক লাখ টাকা দেনমোহরে তার বিয়ে হয় নুসরাতের সঙ্গে।
মামলায় জাহিদ অভিযোগ করেন, বিয়ের সময় নুসরাতকে অবিবাহিত হিসেবে পরিচয় করানো হয়েছিল। পরে ২০১৮ সালে নুসরাত তার ভাইকে সিঙ্গাপুর পাঠানোর কথা বলে জাহিদের কাছে তিন লাখ টাকা দাবি করেন। জাহিদ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে নুসরাত জানান, তিনি আর সংসার করবেন না।
এই ঘটনার পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ একটি ঘরোয়া সালিসি বৈঠকের আয়োজন করা হয়, যেখানে জাহিদের কাছে দেনমোহর বাবদ তিন লাখ টাকা দাবি করা হয়। সালিসির সময়ই জাহিদ জানতে পারেন, নুসরাত তার আগের বিয়ে গোপন রেখে তাকে বিয়ে করেছেন।