তাইওয়ানকে ঘিরে চিন এবং জাপানের সংঘাত এ বার নতুন মাত্রা পেল। বুধবার চিনের মাটিতে থাকা জাপানি নাগরিকদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে টোকিয়ো। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির সরকার মঙ্গলবার চিনে বসবাসকারী জাপানি নাগরিকদের ‘বাড়ির বাইরে চিনা নাগরিকদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে’ পরামর্শ দিয়েছে।
জাপানি বিদেশ দফতরের ওই সতর্কবার্তায় একা একা দূরে ভ্রমণ, বিশেষত শিশুদের সঙ্গে নিয়ে বাইরে বেরোলে বিশেষ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘‘যদি কোনও ব্যক্তি বা দলকে একটুও সন্দেহজনক বলে মনে হয় তা হলে একদমই তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন না। এবং সেই স্থান যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করবেন।’’
প্রসঙ্গত, শুক্রবার চিনা প্রতিরক্ষা দফতর হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাইওয়ান পরিস্থিতি নিয়ে নাক গলানো বন্ধ না করলে ‘ধ্বংসাত্মক সামরিক পদক্ষেপের’ মুখে পড়বে জাপান। জবাবে শুক্রবার রাতেই (ভারতীয় সময়) চিনা রাষ্ট্রদূতকে তলব করে কড়া কূটনৈতিক বার্তা দিয়েছিল টোকিয়ো। সেই চাপানউতোরের আবহেই এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে জাপানের তরফে। সে দেশের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মাইনরু কিহারা মঙ্গলবার বলেন, ‘‘আমরা দেশ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, সেই সঙ্গে রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থাকে বিবেচনা করে সেই ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’’
প্রসঙ্গত, গত তিন বছরে একাধিক বার তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে তাইওয়ানের জল এবং আকাশসীমায় ঢুকে পড়ে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে বেজিং। ২০২২ সালের অগস্টে চিনের আপত্তি খারিজ করে আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজ়েনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের পরেই নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়। সে সময় ধারাবাহিক ভাবে তাইওয়ানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে শুরু করে চিনা যুদ্ধবিমান। চিন-তাইওয়ান সঙ্কটের আবহে সে সময় আমেরিকার সপ্তম নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ তাইওয়ান প্রণালীতে ঢুকেছিল। সে সময় পূর্ব চিন সাগর থেকে কয়েকটি জাপানি যুদ্ধজাহাজও তাইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে প্রথম বার তাইওয়ান প্রণালীতে জাপানি যুদ্ধজাহাজের ‘অনুপ্রবেশ’ ঘিরে দু’দেশের সংঘাতের শুরু হয়।
জাপানি বিদেশ দফতরের ওই সতর্কবার্তায় একা একা দূরে ভ্রমণ, বিশেষত শিশুদের সঙ্গে নিয়ে বাইরে বেরোলে বিশেষ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘‘যদি কোনও ব্যক্তি বা দলকে একটুও সন্দেহজনক বলে মনে হয় তা হলে একদমই তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন না। এবং সেই স্থান যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করবেন।’’
প্রসঙ্গত, শুক্রবার চিনা প্রতিরক্ষা দফতর হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, তাইওয়ান পরিস্থিতি নিয়ে নাক গলানো বন্ধ না করলে ‘ধ্বংসাত্মক সামরিক পদক্ষেপের’ মুখে পড়বে জাপান। জবাবে শুক্রবার রাতেই (ভারতীয় সময়) চিনা রাষ্ট্রদূতকে তলব করে কড়া কূটনৈতিক বার্তা দিয়েছিল টোকিয়ো। সেই চাপানউতোরের আবহেই এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে জাপানের তরফে। সে দেশের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মাইনরু কিহারা মঙ্গলবার বলেন, ‘‘আমরা দেশ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, সেই সঙ্গে রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থাকে বিবেচনা করে সেই ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’’
প্রসঙ্গত, গত তিন বছরে একাধিক বার তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে তাইওয়ানের জল এবং আকাশসীমায় ঢুকে পড়ে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে বেজিং। ২০২২ সালের অগস্টে চিনের আপত্তি খারিজ করে আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজ়েনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের পরেই নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়। সে সময় ধারাবাহিক ভাবে তাইওয়ানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে শুরু করে চিনা যুদ্ধবিমান। চিন-তাইওয়ান সঙ্কটের আবহে সে সময় আমেরিকার সপ্তম নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ তাইওয়ান প্রণালীতে ঢুকেছিল। সে সময় পূর্ব চিন সাগর থেকে কয়েকটি জাপানি যুদ্ধজাহাজও তাইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে প্রথম বার তাইওয়ান প্রণালীতে জাপানি যুদ্ধজাহাজের ‘অনুপ্রবেশ’ ঘিরে দু’দেশের সংঘাতের শুরু হয়।