আমের মৌসুম না হলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাপাইনবাবগঞ্জের বাগান থেকে সারা বছর অর্ডার করতে পারবেন ‘মজাদার ও রসালো কাটিমন আম’ এমন চাটুকার সব বিজ্ঞাপন দিয়ে অনলাইনে চলছে রমরমা প্রতারণা।
এসব অনলাইন পেজে সরল মনে আমের অর্ডার দিয়ে টাকা ও আম দুটোই হারিয়েছেন অনেক ক্রেতা। এসব ভুয়া অনলাইনের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে দিশেহারা হচ্ছেন শতশত ক্রেতা।
এমন একটি অনলাইনে পেজ চাপাইনবাবগঞ্জের কাটিমন আম নিয়ে চাটুকার বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে প্রতারনার ফাদে ফেলছেন ‘বিডি অফিসিয়াল ম্যাংকো হাউস’ নামের একটি অনলাইন পেজ। এই পেজে আমের লোভনীয় অফার দিয়ে চালাচ্ছে প্রতারণা।
এই পেজে আমের অর্ডার দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ১১হাজার টাকা হারিয়েছেন রাজশাহীর চারঘাটের এক ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি ছাড়াও অনেকেই আমের অর্ডার দিয়ে আমও পাননি। উল্টো খুইয়েছেন হাজার হাজার টাকা।
আম নিয়ে কিভাবে প্রতারণার শিকার হলেন জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী বলেন, চাপাইনবাবগঞ্জের কাটিমন আমের অর্ডার করি ‘বিডি অফিসিয়াল ম্যাংকো হাউ’ এই পেজে। পরে কোড দিবার নাম করে সরল মনে কুরিয়ারের লোক সেজে তারা আমার কাছ থেকে প্রতারণা করে ১১হাজার টাকা নিয়েছেন। তাদের ব্যবহৃত ০১৩৩৮৬১০৫৪৭ মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা বলছেন আমাদের অফিস চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ রিয়া ফার্নিচার এর দোকানের পাশে । অথচ খোঁজ নিয়ে জানাগেছে এমন কোন অফিসই নেই। পরে প্রশাসনের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি খোঁজ নিয়ে জানেন, মূলত এরা প্রতারক। এদের মোবাইল ট্র্যাক করা জানা যায় এরা মূলত নড়াইলের ঘরোরিয়া পেরুলি এই এলাকায় অবস্থান করছে। আর যে সিম ব্যবহার করছে সেটা আবুল হোসেন নাম দিয়ে সিম উত্তোলন করা। যার বাড়ী শরিয়তপুর জেলার সদর থানার ফরিদপুর ডামিডা এলাকার নামে। পরে ওই ব্যক্তি নিশ্চিত হন তিনি প্রতারণার শিকার। ওই ব্যক্তি ছাড়াও চারঘাট-বাঘা ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় শতশত মানুষ আজ প্রতারণার শিকার হচ্ছে। অসময়ে আমের চাটুকার বিজ্ঞাপন দেখে আমের অর্ডার দিয়ে নিস্ব হচ্ছেন।
এসব ভুইফোড় অনলাইন চিহিৃত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগিসহ এলাকার সচেতন মহল।
চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, অনলাইনে অর্ডার করতে হলে ভালো ভাবে যেনে শুনে অর্ডার করতে হবে। ভুঁইফোঁড় অনলাইনের ভিড়ে আসল-নকল বোঝা মুশকিল। আর অনলাইনে পন্য হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কাউকে অগ্রিম টাকা দিবেন না বলে সর্তক করেন ওসি মিজান।
এসব অনলাইন পেজে সরল মনে আমের অর্ডার দিয়ে টাকা ও আম দুটোই হারিয়েছেন অনেক ক্রেতা। এসব ভুয়া অনলাইনের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে দিশেহারা হচ্ছেন শতশত ক্রেতা।
এমন একটি অনলাইনে পেজ চাপাইনবাবগঞ্জের কাটিমন আম নিয়ে চাটুকার বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে প্রতারনার ফাদে ফেলছেন ‘বিডি অফিসিয়াল ম্যাংকো হাউস’ নামের একটি অনলাইন পেজ। এই পেজে আমের লোভনীয় অফার দিয়ে চালাচ্ছে প্রতারণা।
এই পেজে আমের অর্ডার দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ১১হাজার টাকা হারিয়েছেন রাজশাহীর চারঘাটের এক ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি ছাড়াও অনেকেই আমের অর্ডার দিয়ে আমও পাননি। উল্টো খুইয়েছেন হাজার হাজার টাকা।
আম নিয়ে কিভাবে প্রতারণার শিকার হলেন জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী বলেন, চাপাইনবাবগঞ্জের কাটিমন আমের অর্ডার করি ‘বিডি অফিসিয়াল ম্যাংকো হাউ’ এই পেজে। পরে কোড দিবার নাম করে সরল মনে কুরিয়ারের লোক সেজে তারা আমার কাছ থেকে প্রতারণা করে ১১হাজার টাকা নিয়েছেন। তাদের ব্যবহৃত ০১৩৩৮৬১০৫৪৭ মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা বলছেন আমাদের অফিস চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ রিয়া ফার্নিচার এর দোকানের পাশে । অথচ খোঁজ নিয়ে জানাগেছে এমন কোন অফিসই নেই। পরে প্রশাসনের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি খোঁজ নিয়ে জানেন, মূলত এরা প্রতারক। এদের মোবাইল ট্র্যাক করা জানা যায় এরা মূলত নড়াইলের ঘরোরিয়া পেরুলি এই এলাকায় অবস্থান করছে। আর যে সিম ব্যবহার করছে সেটা আবুল হোসেন নাম দিয়ে সিম উত্তোলন করা। যার বাড়ী শরিয়তপুর জেলার সদর থানার ফরিদপুর ডামিডা এলাকার নামে। পরে ওই ব্যক্তি নিশ্চিত হন তিনি প্রতারণার শিকার। ওই ব্যক্তি ছাড়াও চারঘাট-বাঘা ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় শতশত মানুষ আজ প্রতারণার শিকার হচ্ছে। অসময়ে আমের চাটুকার বিজ্ঞাপন দেখে আমের অর্ডার দিয়ে নিস্ব হচ্ছেন।
এসব ভুইফোড় অনলাইন চিহিৃত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগিসহ এলাকার সচেতন মহল।
চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, অনলাইনে অর্ডার করতে হলে ভালো ভাবে যেনে শুনে অর্ডার করতে হবে। ভুঁইফোঁড় অনলাইনের ভিড়ে আসল-নকল বোঝা মুশকিল। আর অনলাইনে পন্য হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কাউকে অগ্রিম টাকা দিবেন না বলে সর্তক করেন ওসি মিজান।