রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তওসিফ রহমানকে (১৫) হত্যা এবং তার স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে চার পুলিশ সদস্যকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
শনিবার বিকেলে তাদের বরখাস্ত করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র, উপ-কমিশনার (ডিসি) গাজিউর রহমান। বরখাস্তকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন- রাজপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু শাহাদাত এবং কনস্টেবল আব্দুস সবুর, মাহফুজার রহমান ও মিঠু সরদার।
এদিকে, পুলিশ হেফাজতে থাকা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার ভিডিও জবানবন্দি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানকে তলব করেছেন আদালত। রাজশাহীর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মামুনুর রশিদ শনিবার এই আদেশ এবং আগামী ১৯ নভেম্বর পুলিশ কমিশনারকে স্বশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন। পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আসামির বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার পাওয়া সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
জানা গেছে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আসামি লিমনের পাহারায় ওই চার পুলিশ সদস্য নিয়োজিত ছিলেন। তাদের দায়িত্বে থাকাকালীন সময়েই আসামির ভিডিও বয়ান রেকর্ড করে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। যা পুলিশের অভ্যন্তরে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। বরখাস্তকৃত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তসহ বিভাগীয় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহত তৌসিফের বাবা বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান বাদী হয়ে লিমনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আদালত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামি লিমনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারা দেশের বিচারকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএসএ) বিচারকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ দুই দফা দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। দাবি পূরণ না হলে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
শনিবার বিকেলে তাদের বরখাস্ত করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র, উপ-কমিশনার (ডিসি) গাজিউর রহমান। বরখাস্তকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন- রাজপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু শাহাদাত এবং কনস্টেবল আব্দুস সবুর, মাহফুজার রহমান ও মিঠু সরদার।
এদিকে, পুলিশ হেফাজতে থাকা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার ভিডিও জবানবন্দি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানকে তলব করেছেন আদালত। রাজশাহীর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মামুনুর রশিদ শনিবার এই আদেশ এবং আগামী ১৯ নভেম্বর পুলিশ কমিশনারকে স্বশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন। পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আসামির বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার পাওয়া সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
জানা গেছে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আসামি লিমনের পাহারায় ওই চার পুলিশ সদস্য নিয়োজিত ছিলেন। তাদের দায়িত্বে থাকাকালীন সময়েই আসামির ভিডিও বয়ান রেকর্ড করে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। যা পুলিশের অভ্যন্তরে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। বরখাস্তকৃত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তসহ বিভাগীয় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহত তৌসিফের বাবা বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান বাদী হয়ে লিমনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আদালত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামি লিমনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারা দেশের বিচারকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএসএ) বিচারকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ দুই দফা দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। দাবি পূরণ না হলে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।