প্রায় ৯০০ দিন পর গত ৭ নভেম্বর খুলে দেওয়া হয়েছে বার্সেলোনার বহু ইতিহাসের সাক্ষী ক্যাম্প ন্যু। এরপর সবার অজান্তে সেখানে ঢুঁ মেরে আসেন ক্লাবটির ইতিহাসের রেকর্ড সর্বোচ্চ গোলদাতা ও আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। স্প্যানিশ চ্যাম্পিয়নদের জার্সিতে ২১ বছরের বর্ণাঢ্য অধ্যায় তার। অথচ সেই ক্লাব থেকে মেসি মর্যাদাপূর্ণ বিদায়টাও পেলেন না। সেই আক্ষেপ কিছুটা হলেও মেটানোর লক্ষ্যে বড় উদ্যোগ নিচ্ছে বার্সা।
নিজেদের ইতিহাসে অন্যতম এই কিংবদন্তিকে যথাযথ সম্মান দেখাতে না পারার অনুতাপে ভুগতে দেখা গেছে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তাকে। এবার তিনিই জানালেন নতুন উদ্যোগের কথা, বার্সার ঘর ক্যাম্প ন্যু’র সামনে বসবে মেসির ভাস্কর্য। যদিও এমন সম্ভাবনা ২০২১ সালে প্রথমবার তৈরি হয়েছিল। ওই বছরের বার্ষিক সভায় (এজিএম) বার্সেলোনা আরও দুই কিংবদন্তির মতো আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের ভাস্কর্য তৈরির আলোচনা করেছিল। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই কাতালান ঠিকানা বদলাতে হয় মেসিকে।
এবার আরও বিস্তৃত আকারে উন্মোচিত হয়েছে ক্যাম্প ন্যু। আসন বৃদ্ধি থেকে সুযোগ-সুবিধা অনেক কিছুই বদলে গেছে। গত শুক্রবার ইয়ামাল-রাশফোর্ডরা প্রথমবার ক্যাম্প ন্যুতে অনুশীলন করেছেন। সাধারণ এক অনুশীলন দেখতে টিকিট কেটে হাজির হয়েছিলেন ২০ হাজারের বেশি সমর্থক। ক্যাম্প ন্যুতে ঘুরে আসার লোভ সামলাতে পারেননি মেসিও। দিন দুয়েক পরেই তিনি সবার অগোচরে পুরনো ঠিকানায় পা রাখেন। এরপর সামাজিক মাধ্যমে যখন আবেগঘন এক পোস্ট ও ছবি প্রকাশ করেন, তখনই সবাই চমকে ওঠে।
সেই ক্যাম্প ন্যু’র সামনে মেসির ভাস্কর্য স্থাপন নিয়ে বার্সা সভাপতি লাপোর্তা জানিয়েছেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। তবে অবশ্যই এজন্য মেসি ও তার পরিবারের অনুমোদন লাগবে। যখন সঠিক সময় আসবে এবং আমরা ভাস্কর্যের নকশা চূড়ান্ত করব, তখন আমরা তাদের প্রস্তাব পাঠাব। বার্সা ভক্ত হিসেবে নতুন স্টেডিয়ামের সামনে লিওনেল মেসিকে সম্মান জানিয়ে ভাস্কর্য দেখতে নিশ্চয়ই পছন্দ করব। যেখানে বার্সার সব কিংবদন্তির অবস্থান।’
৩৮ বছর বয়সী এই তারকাকে নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘মেসির সঙ্গে সবসময়ই বার্সার সংযোগ ছিল। তার জন্য যে দরজা খোলা সেটি সেও জানে। তার জন্য আমাদের অনেক শ্রদ্ধ আছে, তিনি সেরা উৎসর্গ প্রাপ্য। স্পটিফাই ক্যাম্প ন্যুতে তার একটি ভাস্কর্য থাকা উচিত। (ইয়োহান) ক্রুইফ ও (লাসলো) কুবালার মতো। আমাদের জার্সি গায়ে জড়িয়েছে এমন ফুটবলারদের মধ্যে তিনি অন্যতম আইকনিক তারকা। সভায় আমরা বিষয়টি (ভাস্কর্য) স্থাপন নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ক্যাম্প ন্যু’র সামনে বর্তমানে বার্সার সাবেক দুই কিংবদন্তি ক্রুইফ ও কুবালার ভাস্কর্য আছে। তাদের পাশেই বসতে পারে মেসির প্রতিমূর্তি। বার্সেলোনার মূল দলে ২০০৪ সালে অভিষেক হয়েছিল আর্জেন্টাইন খুদে জাদুকরের। এরপর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে খেলেছেন ৭৭৮ ম্যাচ। যেখানে বাঁ পায়ের জাদুকরী মোহে বুঁদ রেখে মেসি ৬৭২ গোল করেছেন। জিতেছেন ৩৫টি ট্রফি। এর মধ্যে রয়েছে ৪টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, তিনটি ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ১০টি লা লিগা।
নিজেদের ইতিহাসে অন্যতম এই কিংবদন্তিকে যথাযথ সম্মান দেখাতে না পারার অনুতাপে ভুগতে দেখা গেছে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তাকে। এবার তিনিই জানালেন নতুন উদ্যোগের কথা, বার্সার ঘর ক্যাম্প ন্যু’র সামনে বসবে মেসির ভাস্কর্য। যদিও এমন সম্ভাবনা ২০২১ সালে প্রথমবার তৈরি হয়েছিল। ওই বছরের বার্ষিক সভায় (এজিএম) বার্সেলোনা আরও দুই কিংবদন্তির মতো আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের ভাস্কর্য তৈরির আলোচনা করেছিল। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই কাতালান ঠিকানা বদলাতে হয় মেসিকে।
এবার আরও বিস্তৃত আকারে উন্মোচিত হয়েছে ক্যাম্প ন্যু। আসন বৃদ্ধি থেকে সুযোগ-সুবিধা অনেক কিছুই বদলে গেছে। গত শুক্রবার ইয়ামাল-রাশফোর্ডরা প্রথমবার ক্যাম্প ন্যুতে অনুশীলন করেছেন। সাধারণ এক অনুশীলন দেখতে টিকিট কেটে হাজির হয়েছিলেন ২০ হাজারের বেশি সমর্থক। ক্যাম্প ন্যুতে ঘুরে আসার লোভ সামলাতে পারেননি মেসিও। দিন দুয়েক পরেই তিনি সবার অগোচরে পুরনো ঠিকানায় পা রাখেন। এরপর সামাজিক মাধ্যমে যখন আবেগঘন এক পোস্ট ও ছবি প্রকাশ করেন, তখনই সবাই চমকে ওঠে।
সেই ক্যাম্প ন্যু’র সামনে মেসির ভাস্কর্য স্থাপন নিয়ে বার্সা সভাপতি লাপোর্তা জানিয়েছেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। তবে অবশ্যই এজন্য মেসি ও তার পরিবারের অনুমোদন লাগবে। যখন সঠিক সময় আসবে এবং আমরা ভাস্কর্যের নকশা চূড়ান্ত করব, তখন আমরা তাদের প্রস্তাব পাঠাব। বার্সা ভক্ত হিসেবে নতুন স্টেডিয়ামের সামনে লিওনেল মেসিকে সম্মান জানিয়ে ভাস্কর্য দেখতে নিশ্চয়ই পছন্দ করব। যেখানে বার্সার সব কিংবদন্তির অবস্থান।’
৩৮ বছর বয়সী এই তারকাকে নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘মেসির সঙ্গে সবসময়ই বার্সার সংযোগ ছিল। তার জন্য যে দরজা খোলা সেটি সেও জানে। তার জন্য আমাদের অনেক শ্রদ্ধ আছে, তিনি সেরা উৎসর্গ প্রাপ্য। স্পটিফাই ক্যাম্প ন্যুতে তার একটি ভাস্কর্য থাকা উচিত। (ইয়োহান) ক্রুইফ ও (লাসলো) কুবালার মতো। আমাদের জার্সি গায়ে জড়িয়েছে এমন ফুটবলারদের মধ্যে তিনি অন্যতম আইকনিক তারকা। সভায় আমরা বিষয়টি (ভাস্কর্য) স্থাপন নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ক্যাম্প ন্যু’র সামনে বর্তমানে বার্সার সাবেক দুই কিংবদন্তি ক্রুইফ ও কুবালার ভাস্কর্য আছে। তাদের পাশেই বসতে পারে মেসির প্রতিমূর্তি। বার্সেলোনার মূল দলে ২০০৪ সালে অভিষেক হয়েছিল আর্জেন্টাইন খুদে জাদুকরের। এরপর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে খেলেছেন ৭৭৮ ম্যাচ। যেখানে বাঁ পায়ের জাদুকরী মোহে বুঁদ রেখে মেসি ৬৭২ গোল করেছেন। জিতেছেন ৩৫টি ট্রফি। এর মধ্যে রয়েছে ৪টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, তিনটি ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ১০টি লা লিগা।