কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা তিশা পরিবহনে একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন ঘুমন্ত হেলপার।
বুধবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে জিতপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে রাস্তার পাশে এ ঘটনা ঘটে।
বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম সোহান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বাজিতপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে রাস্তার পাশে বাজিতপুর-ঢাকা সড়কে চলাচলকারী তিশা পরিবহনের বাসটি দাঁড়িয়ে ছিলো।
এ সময় দুর্বৃত্তরা বাসের পিছনের বাম পাশের জানালা দিয়ে পিছনের সিটে আগুন লাগিয়ে বাসটি পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করেন। বাসের একটি আসনে আগুন জ্বলতে দেখে বাসের সিটে ঘুমিয়ে থাকা হেলপার চিৎকার শুরু করেন।
বাজিতপুর বাসস্ট্যান্ডে থাকা ডিউটিরত পুলিশ এবং স্থানীয় লোকজন উপস্থিত হয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ফলে বেঁচে যান বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে থাকা হেলপার। তবে আগুনে গাড়ির পিছনের বাম পাশের ২নং সিটের ওপরের সামান্য অংশ পুড়ে যায়।
সংবাদ পেয়ে বাজিতপুর থানার ওসিসহ উপজেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান। এ ঘটনার পর বাজিতপুরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান এই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে জিতপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে রাস্তার পাশে এ ঘটনা ঘটে।
বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম সোহান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বাজিতপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে রাস্তার পাশে বাজিতপুর-ঢাকা সড়কে চলাচলকারী তিশা পরিবহনের বাসটি দাঁড়িয়ে ছিলো।
এ সময় দুর্বৃত্তরা বাসের পিছনের বাম পাশের জানালা দিয়ে পিছনের সিটে আগুন লাগিয়ে বাসটি পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করেন। বাসের একটি আসনে আগুন জ্বলতে দেখে বাসের সিটে ঘুমিয়ে থাকা হেলপার চিৎকার শুরু করেন।
বাজিতপুর বাসস্ট্যান্ডে থাকা ডিউটিরত পুলিশ এবং স্থানীয় লোকজন উপস্থিত হয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ফলে বেঁচে যান বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে থাকা হেলপার। তবে আগুনে গাড়ির পিছনের বাম পাশের ২নং সিটের ওপরের সামান্য অংশ পুড়ে যায়।
সংবাদ পেয়ে বাজিতপুর থানার ওসিসহ উপজেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান। এ ঘটনার পর বাজিতপুরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান এই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।