রাজশাহীর চারঘাটে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে জিশু আলী (২৮) নামে এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে।
সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জিশু আলী ওই গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবর আলীকে (৩০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পাইটখালি গ্রামের জালাল উদ্দিন ও তার প্রতিবেশী রবিউল ইসলামের পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।
এই বিরোধের জের ধরে সোমবার বিকেলে জালাল উদ্দিনের ছেলে বাবর আলীর সঙ্গে রবিউল ইসলামের ছেলে জিশু আলীর কথা কাটাকাটি শুরু হয়।
বিতর্কের এক পর্যায়ে বাবর আলী ক্ষিপ্ত হয়ে জিশুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় জিশু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যায় জিশু।
এদিকে, হত্যাকাণ্ডের পর অভিযুক্ত বাবর আলী পালিয়ে গিয়ে এলাকার একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে। খবর পেয়ে চারঘাট মডেল থানার পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে ঘাতক বাবর আলীকে গ্রেফতার করে।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, জালাল উদ্দিন ও রবিউল ইসলামের পরিবারের মধ্যে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল এবং এ নিয়ে আদালতে মামলাও বিচারাধীন রয়েছে। এই বিরোধের কারণেই এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানান তিনি।
চারঘাট মডেল অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রধান অভিযুক্ত বাবর আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান ওসি।
সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জিশু আলী ওই গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবর আলীকে (৩০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পাইটখালি গ্রামের জালাল উদ্দিন ও তার প্রতিবেশী রবিউল ইসলামের পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।
এই বিরোধের জের ধরে সোমবার বিকেলে জালাল উদ্দিনের ছেলে বাবর আলীর সঙ্গে রবিউল ইসলামের ছেলে জিশু আলীর কথা কাটাকাটি শুরু হয়।
বিতর্কের এক পর্যায়ে বাবর আলী ক্ষিপ্ত হয়ে জিশুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় জিশু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যায় জিশু।
এদিকে, হত্যাকাণ্ডের পর অভিযুক্ত বাবর আলী পালিয়ে গিয়ে এলাকার একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে। খবর পেয়ে চারঘাট মডেল থানার পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে ঘাতক বাবর আলীকে গ্রেফতার করে।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, জালাল উদ্দিন ও রবিউল ইসলামের পরিবারের মধ্যে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল এবং এ নিয়ে আদালতে মামলাও বিচারাধীন রয়েছে। এই বিরোধের কারণেই এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানান তিনি।
চারঘাট মডেল অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রধান অভিযুক্ত বাবর আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান ওসি।