রাজশাহী নগরীর বারো রাস্তার মোড়ে একটি যাত্রীবাহী বাস ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে অটোরিকশা চালক নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও অন্তত পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছেন।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর চন্দ্রিমা থানার বার রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত অটো চালকের নাম ইদ্রিস আলী (৬০) বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে শিশু মুসকান (৫) ও রেনুকা (৩২) নামের এক নারীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল বক্সের পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। তারা দুজনই রামেকের ৮নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অটোরিকশাটি যাত্রী নামানোর জন্য রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিল। এমন সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগতির বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং যাত্রীরা রাস্তায় ছিটকে পড়েন।
স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক অটোরিকশা চালক ইদ্রিস আলীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহতদের মধ্যে এক শিশু ও এক নারীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং দুর্ঘটনাকবলিত বাসটিতে ভাঙচুর চালায়। তারা অবিলম্বে বাসচালককে গ্রেফতার এবং ওই দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকায় স্পিডব্রেকার নির্মাণের দাবি জানান। অবরোধের কারণে রাজশাহী-নওগাঁ সড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে।
খবর পেয়ে রাজশাহী নগরীর চন্দ্রিমা থানার পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এ ব্যপারে বোয়ালিয়া বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মীর শাফিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নিহতের মরদেহ রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং বাসটি জব্দ করা হয়েছে। পলাতক বাসচালককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, নগরীর বারো রাস্তার মোড়টি একটি দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকায় যানবাহনগুলো অতিরিক্ত গতিতে চলার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর চন্দ্রিমা থানার বার রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত অটো চালকের নাম ইদ্রিস আলী (৬০) বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে শিশু মুসকান (৫) ও রেনুকা (৩২) নামের এক নারীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল বক্সের পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। তারা দুজনই রামেকের ৮নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অটোরিকশাটি যাত্রী নামানোর জন্য রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিল। এমন সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগতির বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং যাত্রীরা রাস্তায় ছিটকে পড়েন।
স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক অটোরিকশা চালক ইদ্রিস আলীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহতদের মধ্যে এক শিশু ও এক নারীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং দুর্ঘটনাকবলিত বাসটিতে ভাঙচুর চালায়। তারা অবিলম্বে বাসচালককে গ্রেফতার এবং ওই দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকায় স্পিডব্রেকার নির্মাণের দাবি জানান। অবরোধের কারণে রাজশাহী-নওগাঁ সড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে।
খবর পেয়ে রাজশাহী নগরীর চন্দ্রিমা থানার পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এ ব্যপারে বোয়ালিয়া বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মীর শাফিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নিহতের মরদেহ রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং বাসটি জব্দ করা হয়েছে। পলাতক বাসচালককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, নগরীর বারো রাস্তার মোড়টি একটি দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকায় যানবাহনগুলো অতিরিক্ত গতিতে চলার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।