নাটোরে ভুয়া মেসেঞ্জার আইডি খুলে প্রতারণা ও মানহানির অভিযোগ উঠেছে বাগাতিপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজের ল্যাব সহকারী (১৮ গ্রেড) আব্দুল্লাহ আল অনিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর থেকে অভিযুক্ত প্রতারক অনিক পলাতক রয়েছেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাগাতিপাড়া উপজেলার নড়ইগাছা এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে আব্দুল্লাহ আল অনিক ওরফে অনিক মাহমুদ (২৯) ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এক ব্যক্তির নামে ভুয়া মেসেঞ্জার আইডি খুলে দৈনিক কালেরকন্ঠ মাল্টিমিডিয়ার জেলা প্রতিনিধি মো. রাব্বানী ব্যাপারীর (গোলাম রাব্বানী) নামে প্রতারণার নাটক সাজান।
অনিক ‘G Rabbani’ নামের ওই ভুয়া আইডি থেকে কথোপকথন বিকৃতি করে চাঁদা দাবির ভুয়া স্ক্রিনশট তৈরি করেন। পরে সেই স্ক্রিনশটের একটি কপি গত ৬ অক্টোবর বেলা সাড়ে ১২টার দিকে নাটোরের কানাইখালীর সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে রাব্বানীর কর্মস্থলে পাঠান।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক গত ৩ নভেম্বর নাটোর সদর থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করেন। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত অনিক ‘নজরুল ইসলাম’ নামে ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে ডিজিটাল মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য প্রচার করে মানহানি ও আর্থিক ক্ষতি সাধন করেন। এতে অভিযোগকারী প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। এজাহারের সঙ্গে সিসিটিভি ফুটেজের সিডি ও ভুয়া কথোপকথনের ফটোকপি প্রমাণ হিসেবে থানায় জমা দেওয়া হয়।
নাটোর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাবুর রহমান বলেন, “এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।”
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলা দায়েরের পর থেকে অনিক মাহমুদ এলাকা ছেড়ে গা-ঢাকা দিয়েছেন। সে গত বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে কলেজে অনুপস্থিত।
কলেজের অধ্যক্ষ ড. নূরুল ইসলাম বলেন, “বুধবার সকালে অনিক আমাকে ফোনে জানায় যে তার স্ত্রী অসুস্থ। এরপর থেকে সে কলেজে আসেনি এবং তাকে আর ফোনেও পাওয়া যায়নি। তবে শোনা যাচ্ছে তার নামে একটি মামলা হয়েছে।”
স্থানীয়দের দাবি, প্রতারক অনিক দীর্ঘদিন ধরে নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বর্তমানে তিনি পলাতক থাকায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাগাতিপাড়া উপজেলার নড়ইগাছা এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে আব্দুল্লাহ আল অনিক ওরফে অনিক মাহমুদ (২৯) ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এক ব্যক্তির নামে ভুয়া মেসেঞ্জার আইডি খুলে দৈনিক কালেরকন্ঠ মাল্টিমিডিয়ার জেলা প্রতিনিধি মো. রাব্বানী ব্যাপারীর (গোলাম রাব্বানী) নামে প্রতারণার নাটক সাজান।
অনিক ‘G Rabbani’ নামের ওই ভুয়া আইডি থেকে কথোপকথন বিকৃতি করে চাঁদা দাবির ভুয়া স্ক্রিনশট তৈরি করেন। পরে সেই স্ক্রিনশটের একটি কপি গত ৬ অক্টোবর বেলা সাড়ে ১২টার দিকে নাটোরের কানাইখালীর সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে রাব্বানীর কর্মস্থলে পাঠান।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক গত ৩ নভেম্বর নাটোর সদর থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করেন। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত অনিক ‘নজরুল ইসলাম’ নামে ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে ডিজিটাল মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য প্রচার করে মানহানি ও আর্থিক ক্ষতি সাধন করেন। এতে অভিযোগকারী প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। এজাহারের সঙ্গে সিসিটিভি ফুটেজের সিডি ও ভুয়া কথোপকথনের ফটোকপি প্রমাণ হিসেবে থানায় জমা দেওয়া হয়।
নাটোর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাবুর রহমান বলেন, “এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।”
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলা দায়েরের পর থেকে অনিক মাহমুদ এলাকা ছেড়ে গা-ঢাকা দিয়েছেন। সে গত বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে কলেজে অনুপস্থিত।
কলেজের অধ্যক্ষ ড. নূরুল ইসলাম বলেন, “বুধবার সকালে অনিক আমাকে ফোনে জানায় যে তার স্ত্রী অসুস্থ। এরপর থেকে সে কলেজে আসেনি এবং তাকে আর ফোনেও পাওয়া যায়নি। তবে শোনা যাচ্ছে তার নামে একটি মামলা হয়েছে।”
স্থানীয়দের দাবি, প্রতারক অনিক দীর্ঘদিন ধরে নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বর্তমানে তিনি পলাতক থাকায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।