রাশিয়ার দাগেস্তান প্রজাতন্ত্রে একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে দেশটির সামরিক কারখানার চার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। কেএ-২২৬ মডেলের হেলিকপ্টারটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত কিজলিয়ার ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্ল্যান্টের কর্মকর্তাদের বহন করছিল।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ নভেম্বর ক্যাসপিয়ান সাগর তীরে আচি-সু নামক গ্রামের কাছে হেলিকপ্টিারটি বিধ্বস্ত হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, হেলিকপ্টারটি সৈকতে অবতরণের চেষ্টা করছিল। এ সময় হেলকপ্টারটির পেছনের অংশ একটি পাথরের সাথে লেগে পেছনের রটার ভেঙে যায়। এরপরই ভারসাম্য হারিয়ে হেলিকপ্টারটি দুই টুকরো হয়ে যায়।
রুশ সরকারি সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, পরে হেলিকপ্টারটি একটি খালি বাড়ির ওপর আছড়ে পড়ে। বিধ্বস্তের পরপরই আগুন ধরে গেলে পুরো বাড়িটি পুড়ে যায়।
অনলাইনে ছড়ানো আরও একটি ভিডিওতে দেখা যায়, হেলিকপ্টারটি ছাদের ভেতর দিয়ে ঢুকে আগুনের লেলিহান শিখায় ঘরটি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন।
এক বিবৃতিতে কিজলিয়ার ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্ল্যান্ট জানায়, নিহতদের মধ্যে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মচারী, যাদের একজন হলেন নির্মাণ ও পরিবহন সহায়তার উপ-মহাপরিচালক আচালো মাগোমেদভ। এছাড়া হেলিকপ্টারের একজন মেকানিক নিহত হন এবং আরও দুইজন আহত হন।
পূর্ব ইউরোপীয় সংবাদমাধ্যম নেক্সটা জানিয়েছে, ‘প্রযুক্তিগত ত্রুটির' দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
রুশ ফেডারেল বিমান চলাচল সংস্থা রোসাভিয়াতসিয়া ঘটনাটিকে একটি ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ঘোষণা করে জানিয়েছে, তারা সরকারি তদন্তে অংশ নেবে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কিজলিয়ার ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্ল্যান্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ইইউ’র অভিযোগ ছিল, প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর জন্য এমন সরঞ্জাম তৈরি করে যা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ নভেম্বর ক্যাসপিয়ান সাগর তীরে আচি-সু নামক গ্রামের কাছে হেলিকপ্টিারটি বিধ্বস্ত হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, হেলিকপ্টারটি সৈকতে অবতরণের চেষ্টা করছিল। এ সময় হেলকপ্টারটির পেছনের অংশ একটি পাথরের সাথে লেগে পেছনের রটার ভেঙে যায়। এরপরই ভারসাম্য হারিয়ে হেলিকপ্টারটি দুই টুকরো হয়ে যায়।
রুশ সরকারি সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, পরে হেলিকপ্টারটি একটি খালি বাড়ির ওপর আছড়ে পড়ে। বিধ্বস্তের পরপরই আগুন ধরে গেলে পুরো বাড়িটি পুড়ে যায়।
অনলাইনে ছড়ানো আরও একটি ভিডিওতে দেখা যায়, হেলিকপ্টারটি ছাদের ভেতর দিয়ে ঢুকে আগুনের লেলিহান শিখায় ঘরটি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন।
এক বিবৃতিতে কিজলিয়ার ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্ল্যান্ট জানায়, নিহতদের মধ্যে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মচারী, যাদের একজন হলেন নির্মাণ ও পরিবহন সহায়তার উপ-মহাপরিচালক আচালো মাগোমেদভ। এছাড়া হেলিকপ্টারের একজন মেকানিক নিহত হন এবং আরও দুইজন আহত হন।
পূর্ব ইউরোপীয় সংবাদমাধ্যম নেক্সটা জানিয়েছে, ‘প্রযুক্তিগত ত্রুটির' দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
রুশ ফেডারেল বিমান চলাচল সংস্থা রোসাভিয়াতসিয়া ঘটনাটিকে একটি ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ঘোষণা করে জানিয়েছে, তারা সরকারি তদন্তে অংশ নেবে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কিজলিয়ার ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্ল্যান্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ইইউ’র অভিযোগ ছিল, প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর জন্য এমন সরঞ্জাম তৈরি করে যা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে।