মামাবাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিল কিশোরী। বাড়ি ফেরার আগের দিন মামার লালসার শিকার হল বছর ১৪-এর নাবালিকা! মামার এই কাজে যুক্ত ছিলেন মামিও! ন্যক্কারজনক ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জে। পুলিশে অভিযোগ জানানো হলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে মামা-মামিকে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে দার্জিলিং বেড়াতে গিয়েছিল ওই কিশোরী। দার্জিলিং ঘুরে বুধবার জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের মামাবাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে যায় ওই নাবালিকা। দু’দিন মামাবাড়িতে ভালোই কেটেছিল তার। শনিবার কলকাতায় ফেরার কথা ছিল ওই পরিবারের। তার আগের রাতেই ঘটে গেল ন্যক্কারজনক ঘটনা। অভিযোগ, রাতে আদর করে মামার ঘরে ভাগ্নিকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন মামি। রাতভর নিজের ভাগ্নির উপর নির্যাতন চালান মামা! সব কিছু চোখের সামনে হলেও মামি চুপ করে থাকেন বলে অভিযোগ। কাউকে কিছু বললে ফল খারাপ হবে, নির্যাতিতাকে সেই হুমকিও দেওয়া হয়েছিল!
শনিবার সকালে ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারেনি ওই নাবালিকা। কাউকে কিছু যেন না বলা হয়, শনিবারও সেই বিষয়ে চাপ দেওয়া হচ্ছিল! পরে দুপুরের দিকে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেসময় বাবা-মাকে সব কথা খুলে বলে ওই কিশোরী। শনিবার রাতেই ‘গুণধর’ মামা-মামির বিরুদ্ধে রাজগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই ওই স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে।
রবিবার ধৃতদের জলপাইগুড়ি আদালতে তোলা হয়। বিচারক ধৃতদের একদিনের পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার ধৃতদের পকসো আদালতে তোলা হয়েছে। ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে দার্জিলিং বেড়াতে গিয়েছিল ওই কিশোরী। দার্জিলিং ঘুরে বুধবার জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের মামাবাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে যায় ওই নাবালিকা। দু’দিন মামাবাড়িতে ভালোই কেটেছিল তার। শনিবার কলকাতায় ফেরার কথা ছিল ওই পরিবারের। তার আগের রাতেই ঘটে গেল ন্যক্কারজনক ঘটনা। অভিযোগ, রাতে আদর করে মামার ঘরে ভাগ্নিকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন মামি। রাতভর নিজের ভাগ্নির উপর নির্যাতন চালান মামা! সব কিছু চোখের সামনে হলেও মামি চুপ করে থাকেন বলে অভিযোগ। কাউকে কিছু বললে ফল খারাপ হবে, নির্যাতিতাকে সেই হুমকিও দেওয়া হয়েছিল!
শনিবার সকালে ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারেনি ওই নাবালিকা। কাউকে কিছু যেন না বলা হয়, শনিবারও সেই বিষয়ে চাপ দেওয়া হচ্ছিল! পরে দুপুরের দিকে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেসময় বাবা-মাকে সব কথা খুলে বলে ওই কিশোরী। শনিবার রাতেই ‘গুণধর’ মামা-মামির বিরুদ্ধে রাজগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই ওই স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে।
রবিবার ধৃতদের জলপাইগুড়ি আদালতে তোলা হয়। বিচারক ধৃতদের একদিনের পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার ধৃতদের পকসো আদালতে তোলা হয়েছে। ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।