কিছুটা স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে রাজধানীর কাঁচাবাজারে। কয়েকদিন ধরে ঊর্ধ্বগতিতে চলার পর কমতে শুরু করেছে সবজির দাম। তবে, মুরগি ও গরুর মাংসের দাম স্থিতিশীল থাকলেও তা সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরেই রয়ে গেছে। লাগামহীন মাংসের বাজারে ইচ্ছে থাকলেও নিম্ন আয়ের মানুষেরা মাংস কেনা থেকে বিরত থাকছেন। অনেক পরিবারেই আগের মতো আর গরুর মাংস কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা দোকানগুলোতে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ৩২০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি হাঁসের দাম ৫০০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে রয়েছে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে, যা মাত্র দুই সপ্তাহ আগেও ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকার মধ্যে ছিল।
অন্যদিকে, সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তির চিত্র দেখা গেছে। প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকা, মুলা ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা এবং কচুর লতি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলুর দাম প্রতি কেজি ৩০ টাকা। এছাড়া, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা এবং বাজারে নতুন আসা শালগম ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য সবজির মধ্যে প্রতি কেজি বেগুন ৮০ টাকা, ধন্দুল ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা এবং পেঁপে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি বাঁধাকপি ও ফুলকপির দাম ৫০ টাকা। শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা এবং কচু প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে শীতের সবজি শিমের কেজি ৮০ টাকা।
মাছের বাজারে দাম আগের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বড় রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৪২০ টাকা, মাঝারি আকারের রুই ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা এবং ছোট রুই ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দره বিক্রি হচ্ছে। কাতল মাছের দাম ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা। এছাড়া, শিং মাছ ৫৫০ টাকা, মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, পাঙাশ ১৮০ থেকে ২৩০ টাকা এবং তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সিলভার কার্প মাছ ২৫০-৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০ টাকা এবং আইড় মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য মাছের মধ্যে ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৪৫০ টাকা, মলা মাছ ৩০০ টাকা এবং পাবদা মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গলদা চিংড়ি আকারভেদে ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা দোকানগুলোতে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ৩২০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি হাঁসের দাম ৫০০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে রয়েছে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে, যা মাত্র দুই সপ্তাহ আগেও ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকার মধ্যে ছিল।
অন্যদিকে, সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তির চিত্র দেখা গেছে। প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকা, মুলা ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা এবং কচুর লতি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলুর দাম প্রতি কেজি ৩০ টাকা। এছাড়া, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা এবং বাজারে নতুন আসা শালগম ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য সবজির মধ্যে প্রতি কেজি বেগুন ৮০ টাকা, ধন্দুল ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা এবং পেঁপে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি বাঁধাকপি ও ফুলকপির দাম ৫০ টাকা। শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা এবং কচু প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে শীতের সবজি শিমের কেজি ৮০ টাকা।
মাছের বাজারে দাম আগের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বড় রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৪২০ টাকা, মাঝারি আকারের রুই ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা এবং ছোট রুই ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দره বিক্রি হচ্ছে। কাতল মাছের দাম ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা। এছাড়া, শিং মাছ ৫৫০ টাকা, মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, পাঙাশ ১৮০ থেকে ২৩০ টাকা এবং তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সিলভার কার্প মাছ ২৫০-৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০ টাকা এবং আইড় মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য মাছের মধ্যে ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৪৫০ টাকা, মলা মাছ ৩০০ টাকা এবং পাবদা মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গলদা চিংড়ি আকারভেদে ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।