আজ ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের এই দিনে সিপাহী-জনতার এক অভূতপূর্ব বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতির গতিপথ পরিবর্তিত হয়েছিল। তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন এবং রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
পঞ্চাশ বছর আগের এই দিনে, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের রক্তক্ষয়ী পটপরিবর্তন এবং পরবর্তী একাধিক সেনা অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের কারণে দেশ যখন এক চরম অরাজকতা ও অনিশ্চয়তার গভীরে নিমজ্জিত, তখন সিপাহী-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থান ঘটে। এই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষ শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেয়েছিল বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। সে সময় সাধারণ মানুষ ও সৈনিকরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমে আসে এবং স্লোগান দেয়: 'সিপাহী-জনতা ভাই ভাই; বাংলাদেশ জিন্দাবাদ; মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ'।
৭ই নভেম্বরের ভোরে রেডিওতে জেনারেল জিয়ার কণ্ঠস্বর ভেসে আসে: "আমি জিয়া বলছি। তাঁর এই ঘোষণায় দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে এবং মুক্তির প্রেরণা খুঁজে পায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনার পর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আরও শক্তিশালী হয় এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়।
এই ঐতিহাসিক দিবসটির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো ১০ দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে, আজ (শুক্রবার) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় দলের শীর্ষ নেতারা কর্মীদের সাথে নিয়ে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করেন।
দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে আজ বেলা ৩টায় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হবে।এছাড়া সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও পৃথক কর্মসূচি পালন করছে। এর মধ্যে রয়েছে:
ছাত্রদলের উদ্যোগে ৮ই নভেম্বর আলোচনা সভা এবং ৭ ও ৮ই নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী।
ওলামা দলের উদ্যোগে ৯ই নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ।
তাঁতী দলের আলোচনা সভা ১০ই নভেম্বর এবং কৃষক দলের আলোচনা সভা ১১ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
জাসাস (জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা) ১৩ই নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
এছাড়াও, শ্রমিক দল ৫ই নভেম্বর একটি আলোচনা সভা করেছে।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৬ই থেকে ১৩ই নভেম্বর পর্যন্ত দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন ডকুমেন্টারি ও স্থিরচিত্র ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশ করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ পোস্টার ও ক্রোড়পত্রও প্রকাশ করা হয়েছে।
পঞ্চাশ বছর আগের এই দিনে, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের রক্তক্ষয়ী পটপরিবর্তন এবং পরবর্তী একাধিক সেনা অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের কারণে দেশ যখন এক চরম অরাজকতা ও অনিশ্চয়তার গভীরে নিমজ্জিত, তখন সিপাহী-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থান ঘটে। এই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষ শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেয়েছিল বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। সে সময় সাধারণ মানুষ ও সৈনিকরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমে আসে এবং স্লোগান দেয়: 'সিপাহী-জনতা ভাই ভাই; বাংলাদেশ জিন্দাবাদ; মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ'।
৭ই নভেম্বরের ভোরে রেডিওতে জেনারেল জিয়ার কণ্ঠস্বর ভেসে আসে: "আমি জিয়া বলছি। তাঁর এই ঘোষণায় দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে এবং মুক্তির প্রেরণা খুঁজে পায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনার পর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আরও শক্তিশালী হয় এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়।
এই ঐতিহাসিক দিবসটির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো ১০ দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে, আজ (শুক্রবার) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় দলের শীর্ষ নেতারা কর্মীদের সাথে নিয়ে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করেন।
দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে আজ বেলা ৩টায় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হবে।এছাড়া সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও পৃথক কর্মসূচি পালন করছে। এর মধ্যে রয়েছে:
ছাত্রদলের উদ্যোগে ৮ই নভেম্বর আলোচনা সভা এবং ৭ ও ৮ই নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী।
ওলামা দলের উদ্যোগে ৯ই নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ।
তাঁতী দলের আলোচনা সভা ১০ই নভেম্বর এবং কৃষক দলের আলোচনা সভা ১১ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
জাসাস (জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা) ১৩ই নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
এছাড়াও, শ্রমিক দল ৫ই নভেম্বর একটি আলোচনা সভা করেছে।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৬ই থেকে ১৩ই নভেম্বর পর্যন্ত দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন ডকুমেন্টারি ও স্থিরচিত্র ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশ করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ পোস্টার ও ক্রোড়পত্রও প্রকাশ করা হয়েছে।