গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলায় এক প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমিক লাপাত্তা হওয়ার জেরে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। একই সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে সামাজিকভাবে বর্জন করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ফুটানীর বাজার এলাকায়, যা স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
জানা যায়, পলাশবাড়ী উপজেলার ৫নং মহদীপুর ইউনিয়নের ফুটানীর বাজার সংলগ্ন ছোট ভগবানপুর গ্রামের মৎস্য ব্যবসায়ী মো. দুদু মিয়ার ছেলে রাশিদুল ইসলাম প্রায় ১৮ বছর আগে সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা এলাকার রামজীবন গ্রামের মৃত খাজু ব্যাপারীর কন্যা পারভীন বেগমকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির ঘরে দুই সন্তান রয়েছে।
পাঁচ বছর আগে রাশিদুল ইসলাম সৌদি আরব চলে গেলে তার স্ত্রী পারভীন বেগম সন্তানদের নিয়ে বাড়িতে বসবাস করছিলেন। এই সুযোগে ফুটানীর বাজার সংলগ্ন ছোট ভগবানপুর গ্রামের পাউবোর অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী মো. আব্দুল গোফ্ফার মিয়া ওরফে চতিয়া গোফ্ফারের ছেলে এবং ফুটানীর বাজারের বিকাশ, ফ্লেক্সিলোড ও স্টুডিও ব্যবসায়ী তুহিন মিয়া (৩০) এর সাথে প্রবাসীর স্ত্রী পারভীন বেগম (৩৩) এর দীর্ঘদিনের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তুহিন মিয়া নিজেও এক সন্তানের জনক।
সম্প্রতি এই পরকীয়ার বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। শাস্তি হিসেবে সমাজের লোকজন পারভীন বেগমকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে, তার পরকীয়া প্রেমিক তুহিন মিয়া লাপাত্তা হয়ে যান।
আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তুহিন মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, তুহিনের লাপাত্তা হয়ে যাওয়ার পর পারভীন বেগম তাকে না পেয়ে তার দোকানে তালা দিয়েছেন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই প্রবাসীর স্ত্রীর এই কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং সমাজের পক্ষ থেকে নেওয়া পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন। একই সাথে পরকীয়া প্রেমিক তুহিনের লাপাত্তা হওয়ার ঘটনাটিও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা যায়, পলাশবাড়ী উপজেলার ৫নং মহদীপুর ইউনিয়নের ফুটানীর বাজার সংলগ্ন ছোট ভগবানপুর গ্রামের মৎস্য ব্যবসায়ী মো. দুদু মিয়ার ছেলে রাশিদুল ইসলাম প্রায় ১৮ বছর আগে সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা এলাকার রামজীবন গ্রামের মৃত খাজু ব্যাপারীর কন্যা পারভীন বেগমকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির ঘরে দুই সন্তান রয়েছে।
পাঁচ বছর আগে রাশিদুল ইসলাম সৌদি আরব চলে গেলে তার স্ত্রী পারভীন বেগম সন্তানদের নিয়ে বাড়িতে বসবাস করছিলেন। এই সুযোগে ফুটানীর বাজার সংলগ্ন ছোট ভগবানপুর গ্রামের পাউবোর অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী মো. আব্দুল গোফ্ফার মিয়া ওরফে চতিয়া গোফ্ফারের ছেলে এবং ফুটানীর বাজারের বিকাশ, ফ্লেক্সিলোড ও স্টুডিও ব্যবসায়ী তুহিন মিয়া (৩০) এর সাথে প্রবাসীর স্ত্রী পারভীন বেগম (৩৩) এর দীর্ঘদিনের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তুহিন মিয়া নিজেও এক সন্তানের জনক।
সম্প্রতি এই পরকীয়ার বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। শাস্তি হিসেবে সমাজের লোকজন পারভীন বেগমকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে, তার পরকীয়া প্রেমিক তুহিন মিয়া লাপাত্তা হয়ে যান।
আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তুহিন মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, তুহিনের লাপাত্তা হয়ে যাওয়ার পর পারভীন বেগম তাকে না পেয়ে তার দোকানে তালা দিয়েছেন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই প্রবাসীর স্ত্রীর এই কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং সমাজের পক্ষ থেকে নেওয়া পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন। একই সাথে পরকীয়া প্রেমিক তুহিনের লাপাত্তা হওয়ার ঘটনাটিও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।