পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি পর্ন তারকা যুগল আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা ও মেহেরা মাহাবুবের পৃথক দুই আদালত তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
সেখানে তারা উল্লেখ করেন, টাকা আয় করতে ভিগো ও ট্যাঙ্গো অ্যাপস ব্যবহার করতেন। তবে তাতে সাড়া না পেয়ে বেশি টাকা আয়ের জন্য তারা পর্নোগ্রাফিতে জড়িয়ে পড়েন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পর্ন ওয়েবসাইটে তারা শতাধিক ভিডিও আপলোড করেন। এ ছাড়াও তারা টেলিগ্রাম আইডিতে বিভিন্ন ব্যক্তিদের পর্নোগ্রাফির ভিডিও এবং লিংক শেয়ার করে তাদের থেকে টাকা গ্রহণ করতেন বলে জানিয়েছেন।
জবানবন্দিতে তারা জানান, ২০২০ সালে দুজনে বিয়ে করেন। টাকা আয়ের জন্য ২০২১ সালে ভিগো অ্যাপস এ অ্যাকাউন্ট খুলে লাইভ অডিও এবং ভিডিওতে কথা বলতেন তারা।
সেখানে পোস্টকৃত ভিডিওর কমেন্টে কেউ কেউ টাকা আয়ের জন্য ট্যাঙ্গো অ্যাপসে অ্যাকাউন্ট করার পরামর্শ দেন। সেই মোতাবেক ট্যাঙ্গো অ্যাপসে লাইভ ভিডিও করতে শুরু করেন। তবে সেখানেও ভালো টাকা আয় হতো না। এসময় এমপারফেক্ট১২ নামের একটি টেলিগ্রাম আইডি থেকে এক ব্যক্তি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বেশি টাকা আয়ের জন্য পর্ন ভিডিও তৈরি করতে বলেন।এতে উদ্বুদ্ধ হয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ, আনোয়ারা ও সদর থানাধীন এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করেন তারা। পরে সেই ব্যক্তির সহায়তায় পর্ন ভিডিও শেয়ারের ওয়েবসাইটে তাদের ভিডিও আপলোড করেন। সেখান থেকে তাদের অনেক টাকা আসতে থাকে।
রোববার রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির উপপরিদর্শক মিজানুর রহমান তাদের ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। এর আগে ২০ অক্টোবর ভোররাতে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিট বান্দরবানের হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। এসময় পর্ন ভিডিও তৈরির আলামত হিসেবে তাদের কাছ থেকে মোবাইল, সিমকার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়। পরদিন ২১ অক্টোবর তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, একাধিক আন্তর্জাতিক পর্ন ওয়েবসাইটে তারা ভিডিও আপলোড করতেন। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেও তারা প্রচারণা চালাতেন। এসব প্রচারণায় পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হতে অন্যদেরকে প্রলুব্ধ করতেন তারা। এই যুগল নিজেদের পর্ন ভিডিও তৈরির পাশাপাশি অন্যদেরও এ জগতে সম্পৃক্ত করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
সেখানে তারা উল্লেখ করেন, টাকা আয় করতে ভিগো ও ট্যাঙ্গো অ্যাপস ব্যবহার করতেন। তবে তাতে সাড়া না পেয়ে বেশি টাকা আয়ের জন্য তারা পর্নোগ্রাফিতে জড়িয়ে পড়েন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পর্ন ওয়েবসাইটে তারা শতাধিক ভিডিও আপলোড করেন। এ ছাড়াও তারা টেলিগ্রাম আইডিতে বিভিন্ন ব্যক্তিদের পর্নোগ্রাফির ভিডিও এবং লিংক শেয়ার করে তাদের থেকে টাকা গ্রহণ করতেন বলে জানিয়েছেন।
জবানবন্দিতে তারা জানান, ২০২০ সালে দুজনে বিয়ে করেন। টাকা আয়ের জন্য ২০২১ সালে ভিগো অ্যাপস এ অ্যাকাউন্ট খুলে লাইভ অডিও এবং ভিডিওতে কথা বলতেন তারা।
সেখানে পোস্টকৃত ভিডিওর কমেন্টে কেউ কেউ টাকা আয়ের জন্য ট্যাঙ্গো অ্যাপসে অ্যাকাউন্ট করার পরামর্শ দেন। সেই মোতাবেক ট্যাঙ্গো অ্যাপসে লাইভ ভিডিও করতে শুরু করেন। তবে সেখানেও ভালো টাকা আয় হতো না। এসময় এমপারফেক্ট১২ নামের একটি টেলিগ্রাম আইডি থেকে এক ব্যক্তি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বেশি টাকা আয়ের জন্য পর্ন ভিডিও তৈরি করতে বলেন।এতে উদ্বুদ্ধ হয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ, আনোয়ারা ও সদর থানাধীন এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করেন তারা। পরে সেই ব্যক্তির সহায়তায় পর্ন ভিডিও শেয়ারের ওয়েবসাইটে তাদের ভিডিও আপলোড করেন। সেখান থেকে তাদের অনেক টাকা আসতে থাকে।
রোববার রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির উপপরিদর্শক মিজানুর রহমান তাদের ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। এর আগে ২০ অক্টোবর ভোররাতে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিট বান্দরবানের হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। এসময় পর্ন ভিডিও তৈরির আলামত হিসেবে তাদের কাছ থেকে মোবাইল, সিমকার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়। পরদিন ২১ অক্টোবর তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, একাধিক আন্তর্জাতিক পর্ন ওয়েবসাইটে তারা ভিডিও আপলোড করতেন। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেও তারা প্রচারণা চালাতেন। এসব প্রচারণায় পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হতে অন্যদেরকে প্রলুব্ধ করতেন তারা। এই যুগল নিজেদের পর্ন ভিডিও তৈরির পাশাপাশি অন্যদেরও এ জগতে সম্পৃক্ত করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।