সময় এসেছে শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার। আর তার জন্য দরকার শরীর থেকে দূষিত পদার্থের অপসারণ। প্রয়োজন ডিটক্স প্রক্রিয়ার। পুষ্টিবিদের রেশমী রায়চৌধুরী এমন এক ‘ডিটক্স প্ল্যান’ ভাগ করে নিয়েছেন, যা মাত্র একটি দিন পালন করলেই শরীর আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারবে বলে দাবি করছেন পুষ্টিবিদ।
রেশমীর ‘ডিটক্স প্ল্যান’ পালন করতে হলে নিজের দিনলিপিতে বড় বদল আনতে হবে। যে দিন শরীরকে ডিটক্স করার পরিকল্পনা করছেন, তার আগের দিন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে। সে দিনই ভাজাভুজি, প্রক্রিয়াজাত খাবার, এবং মিষ্টি খাওয়া থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকতে হবে। একই সঙ্গে অ্যালকোহল এবং ক্যাফিনের পরিমাণ যেন কম যায় শরীরে। এ বার জেনে নিন, ডিটক্স করার জন্য সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আপনার দিনলিপি কী হতে পারে।
সকাল: সকালে ঘুম থেকে উঠেই যোগাসন বা স্ট্রেচিং জাতীয় ব্যায়াম করতে হবে। ১০-১৫ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। তার পর ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করে নিন। এটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার হতে সাহায্য করবে। এ বার জলখাবারে অ্যান্টি-অক্সিটড্যান্ট সমৃদ্ধ সবুজ স্মুদি পান করুন। যার মধ্যে থাকতে পারে নানাবিধ সব্জি। রেশমী জানাচ্ছেন, হয় সেলেরি, শসা, লেবুর রস, আদা, হলুদ দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায়, অথবা শসা, লাউ, লেবুর রস, আদা দিয়ে স্মুদি বানাতে পারেন।
বেলা: মধ্যাহ্নভোজের আগে পর্যন্ত ডিটক্স ওয়াটার পান করতে হবে। সারারাত ধরে ফল, সব্জি বা মশলাপাতি ভিজিয়ে রাখা জল দিয়েই স্বাস্থ্যকর পানীয় বানিয়ে নেওয়া যায়। বেলার দিকে গোটা একটি ফল খেতে হবে। মরশুমি, টাটকা ফলের তালিকা থেকেই বেছে নিতে পারেন। সারা দিনে অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করতে হবে।
দুপুর: ভাপানো, গ্রিল করা সব্জি অথবা সব্জির স্যুপ দিয়ে মধ্যহ্নভোজ সারতে হবে। সঙ্গে ১০০ গ্রাম টকদই খেতেই হবে। আমিষপ্রেমীদের জন্য পুষ্টিবিদ সুপারিশ করছেন, ৫০-৭০ গ্রাম মাছ ভাপিয়ে বা গ্রিল করে খাওয়া যায়।
বিকেল: কাজের ফাঁকেও ২০ মিনিটের জন্য হেঁটে আসা দরকার। যদি সম্ভব না হয়, তা হলে ঘরের মধ্যে একা ধ্যান করলেও উপকার পেতে পারেন। ডিটক্সের দিন শরীরের পাশাপাশি মনকেও চাপমুক্ত করা দরকার। তাই ধ্যান একান্ত প্রয়োজন। তার পর ক্যামোমাইল বা গ্রিন টি পান করতে পারেন।
রাতে: নৈশভোজ যেন সাদামাঠা হয়, সে দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। সব্জির স্যালাড বা স্যুপ খাওয়া যেতে পারে। রাতের খাওয়া তাড়াতাড়ি সেরে নিলেই ভাল। বেশি রাত করে খেলে আবারও হজমের সমস্যা শুরু হবে। ফলে শুতেও যেতে হবে তাড়াতাড়ি। ৭-৮ ঘণ্টার নিরবচ্ছিন্ন ঘুম শরীরকে ডিটক্স করার জন্য খুবই প্রয়োজন।
রেশমীর ‘ডিটক্স প্ল্যান’ পালন করতে হলে নিজের দিনলিপিতে বড় বদল আনতে হবে। যে দিন শরীরকে ডিটক্স করার পরিকল্পনা করছেন, তার আগের দিন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে। সে দিনই ভাজাভুজি, প্রক্রিয়াজাত খাবার, এবং মিষ্টি খাওয়া থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকতে হবে। একই সঙ্গে অ্যালকোহল এবং ক্যাফিনের পরিমাণ যেন কম যায় শরীরে। এ বার জেনে নিন, ডিটক্স করার জন্য সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আপনার দিনলিপি কী হতে পারে।
সকাল: সকালে ঘুম থেকে উঠেই যোগাসন বা স্ট্রেচিং জাতীয় ব্যায়াম করতে হবে। ১০-১৫ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। তার পর ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করে নিন। এটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার হতে সাহায্য করবে। এ বার জলখাবারে অ্যান্টি-অক্সিটড্যান্ট সমৃদ্ধ সবুজ স্মুদি পান করুন। যার মধ্যে থাকতে পারে নানাবিধ সব্জি। রেশমী জানাচ্ছেন, হয় সেলেরি, শসা, লেবুর রস, আদা, হলুদ দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায়, অথবা শসা, লাউ, লেবুর রস, আদা দিয়ে স্মুদি বানাতে পারেন।
বেলা: মধ্যাহ্নভোজের আগে পর্যন্ত ডিটক্স ওয়াটার পান করতে হবে। সারারাত ধরে ফল, সব্জি বা মশলাপাতি ভিজিয়ে রাখা জল দিয়েই স্বাস্থ্যকর পানীয় বানিয়ে নেওয়া যায়। বেলার দিকে গোটা একটি ফল খেতে হবে। মরশুমি, টাটকা ফলের তালিকা থেকেই বেছে নিতে পারেন। সারা দিনে অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করতে হবে।
দুপুর: ভাপানো, গ্রিল করা সব্জি অথবা সব্জির স্যুপ দিয়ে মধ্যহ্নভোজ সারতে হবে। সঙ্গে ১০০ গ্রাম টকদই খেতেই হবে। আমিষপ্রেমীদের জন্য পুষ্টিবিদ সুপারিশ করছেন, ৫০-৭০ গ্রাম মাছ ভাপিয়ে বা গ্রিল করে খাওয়া যায়।
বিকেল: কাজের ফাঁকেও ২০ মিনিটের জন্য হেঁটে আসা দরকার। যদি সম্ভব না হয়, তা হলে ঘরের মধ্যে একা ধ্যান করলেও উপকার পেতে পারেন। ডিটক্সের দিন শরীরের পাশাপাশি মনকেও চাপমুক্ত করা দরকার। তাই ধ্যান একান্ত প্রয়োজন। তার পর ক্যামোমাইল বা গ্রিন টি পান করতে পারেন।
রাতে: নৈশভোজ যেন সাদামাঠা হয়, সে দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। সব্জির স্যালাড বা স্যুপ খাওয়া যেতে পারে। রাতের খাওয়া তাড়াতাড়ি সেরে নিলেই ভাল। বেশি রাত করে খেলে আবারও হজমের সমস্যা শুরু হবে। ফলে শুতেও যেতে হবে তাড়াতাড়ি। ৭-৮ ঘণ্টার নিরবচ্ছিন্ন ঘুম শরীরকে ডিটক্স করার জন্য খুবই প্রয়োজন।