
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ গ্রামে দুর্বৃত্তদের হাতে এক কৃষকের পরিশ্রমে গড়া লাউ ক্ষেত কেটে নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে কৃষক শামীম মিয়া ও বশির মিয়া তাদের লাউ ক্ষেতের গাছ কাটা অবস্থায় দেখতে পান।
জানা যায়, মনিয়ন্দ ব্লকের এই দুই কৃষক অন্যের ২০ শতক জমিতে ডায়না জাতের লাউ চাষ করেছিলেন। জমিতে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০টি লাউ গাছে ফলন আসতে শুরু করেছিল।
কৃষক শামীম মিয়ার হিসাবে, জমি তৈরিসহ সার, বীজ, কীটনাশক ও শ্রমিকের মজুরি বাবদ মোট ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। ভালো ফলনের কারণে তিনি প্রায় দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রির আশা করেছিলেন।
কিন্তু মঙ্গলবার গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা তার ক্ষেতের সব লাউ গাছ কেটে ফেলে দেয়। এতে কৃষক শামীম ও বশির মিয়া মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয় কৃষক সাত্তার মিয়া, সজিব মিয়া ও জাফর মিয়া জানান, এ ঘটনায় এলাকায় অন্যান্য কৃষকদের মধ্যে ভয় ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
মনিয়ন্দ ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কাউছার মিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, এভাবে ফসল নষ্ট করা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। কৃষক শামীম মিয়ার ক্ষতির পরিমাণ অনেক। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে। আপাতত ওই দুই কৃষককে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় কৃষকরা প্রশাসনের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে কৃষক শামীম মিয়া ও বশির মিয়া তাদের লাউ ক্ষেতের গাছ কাটা অবস্থায় দেখতে পান।
জানা যায়, মনিয়ন্দ ব্লকের এই দুই কৃষক অন্যের ২০ শতক জমিতে ডায়না জাতের লাউ চাষ করেছিলেন। জমিতে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০টি লাউ গাছে ফলন আসতে শুরু করেছিল।
কৃষক শামীম মিয়ার হিসাবে, জমি তৈরিসহ সার, বীজ, কীটনাশক ও শ্রমিকের মজুরি বাবদ মোট ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। ভালো ফলনের কারণে তিনি প্রায় দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রির আশা করেছিলেন।
কিন্তু মঙ্গলবার গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা তার ক্ষেতের সব লাউ গাছ কেটে ফেলে দেয়। এতে কৃষক শামীম ও বশির মিয়া মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয় কৃষক সাত্তার মিয়া, সজিব মিয়া ও জাফর মিয়া জানান, এ ঘটনায় এলাকায় অন্যান্য কৃষকদের মধ্যে ভয় ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
মনিয়ন্দ ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কাউছার মিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, এভাবে ফসল নষ্ট করা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। কৃষক শামীম মিয়ার ক্ষতির পরিমাণ অনেক। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে। আপাতত ওই দুই কৃষককে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় কৃষকরা প্রশাসনের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।