
রাজশাহী মহানগরীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়েছেন স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী ও রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত অর্থ সম্পাদক আপেল মাহমুদ। গত সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় নগরীর রাজপাড়া থানাধীন কোর্ট বুলনপুর এলাকায় এই হামলার ঘটনা ঘটে।
জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপেল মাহমুদকে হত্যার উদ্দেশ্যে চাপাতি নিয়ে কোপানোর চেষ্টা করা হয় এবং পরে তাকে মারধর করে গুরুতর আহত করা হয়।
আহত সাংবাদিক আপেল মাহমুদ (৩৭), তিনি রাজপাড়া থানাধীন কোর্ট বূলনপুর এলাকার মো: আলমগীর হোসেন এর ছেলে। তিনি বর্তমানে 'সোনালী কন্ঠ'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছেন।
অভিযুক্তরা হলেন, মো: মাইনূল ইসলাম (৪২) ও মো: বিল্পব (৫০) উভয়ে রাজপাড়া থানাধীন কোর্ট বুলনপুর এলাকার মৃত কোরবান আলীর ছেলে এবং মো: সাকসেস (৪৫), তিনি কাশিয়াডাংঙ্গা থানাধীন হরিপুর এলকার মৃত ফয়েজ ঠিকাদার এর ছেলে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন রাজপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুর রহমান।
তিনি বলেন, “ঘটনা নিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি তদন্তের জন্য একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আপেল মাহমুদের সঙ্গে একই এলাকার মৃত কুরবান আলীর ছেলে মাইনুল ইসলামের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলছিল। এ বিষয়ে মাহমুদ আদালতে মামলা দায়ের করলে অভিযুক্তরা তাকে মামলা প্রত্যাহারের জন্য নিয়মিত হুমকি দিচ্ছিল। হুমকির মুখে ২০ অক্টোবর বিকেলে আপেল মাহমুদ রাজপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডি দায়েরের পরই সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে কোর্ট বুলনপুর মোড়ে আজগরের হোটেলের সামনে আপেল মাহমুদকে লক্ষ্য করে হামলা চালায় অভিযুক্তরা। অভিযুক্ত মাইনুল ইসলাম চাপাতি নিয়ে কোপাতে গেলে কোপটি তার শরীরে না লেগে পিঠে থাকা ব্যাগে লাগে। এরপর মাইনুলের সহযোগী সাকসেস এবং মাইনুলের ভাই ও ৪নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের সভাপতি বিপ্লব হোসেনসহ ১০-১৫ জন সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী আপেল মাহমুদকে এলোপাতাড়ি লাথি, ঘুষি ও গলা টিপে ধরে নির্যাতন করেন। পরে তাকে অন্য একটি স্থানে নিয়ে গিয়েও শারীরিক হেনস্থা করা হয়।
স্থানীয়দের সহায়তায় আহত আপেল মাহমুদকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের নেতারা।
রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এম এ আরিফ বলেন, “প্রকাশ্যে একজন গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমরা প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, দ্রুত হামলাকারী ও তাদের মদদদাতাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।”
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান বলেন, “সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং সাংবাদিক আপেল মাহমুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।”
জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপেল মাহমুদকে হত্যার উদ্দেশ্যে চাপাতি নিয়ে কোপানোর চেষ্টা করা হয় এবং পরে তাকে মারধর করে গুরুতর আহত করা হয়।
আহত সাংবাদিক আপেল মাহমুদ (৩৭), তিনি রাজপাড়া থানাধীন কোর্ট বূলনপুর এলাকার মো: আলমগীর হোসেন এর ছেলে। তিনি বর্তমানে 'সোনালী কন্ঠ'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছেন।
অভিযুক্তরা হলেন, মো: মাইনূল ইসলাম (৪২) ও মো: বিল্পব (৫০) উভয়ে রাজপাড়া থানাধীন কোর্ট বুলনপুর এলাকার মৃত কোরবান আলীর ছেলে এবং মো: সাকসেস (৪৫), তিনি কাশিয়াডাংঙ্গা থানাধীন হরিপুর এলকার মৃত ফয়েজ ঠিকাদার এর ছেলে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন রাজপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুর রহমান।
তিনি বলেন, “ঘটনা নিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি তদন্তের জন্য একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আপেল মাহমুদের সঙ্গে একই এলাকার মৃত কুরবান আলীর ছেলে মাইনুল ইসলামের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলছিল। এ বিষয়ে মাহমুদ আদালতে মামলা দায়ের করলে অভিযুক্তরা তাকে মামলা প্রত্যাহারের জন্য নিয়মিত হুমকি দিচ্ছিল। হুমকির মুখে ২০ অক্টোবর বিকেলে আপেল মাহমুদ রাজপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডি দায়েরের পরই সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে কোর্ট বুলনপুর মোড়ে আজগরের হোটেলের সামনে আপেল মাহমুদকে লক্ষ্য করে হামলা চালায় অভিযুক্তরা। অভিযুক্ত মাইনুল ইসলাম চাপাতি নিয়ে কোপাতে গেলে কোপটি তার শরীরে না লেগে পিঠে থাকা ব্যাগে লাগে। এরপর মাইনুলের সহযোগী সাকসেস এবং মাইনুলের ভাই ও ৪নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের সভাপতি বিপ্লব হোসেনসহ ১০-১৫ জন সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী আপেল মাহমুদকে এলোপাতাড়ি লাথি, ঘুষি ও গলা টিপে ধরে নির্যাতন করেন। পরে তাকে অন্য একটি স্থানে নিয়ে গিয়েও শারীরিক হেনস্থা করা হয়।
স্থানীয়দের সহায়তায় আহত আপেল মাহমুদকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের নেতারা।
রাজশাহী বিভাগীয় প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এম এ আরিফ বলেন, “প্রকাশ্যে একজন গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমরা প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, দ্রুত হামলাকারী ও তাদের মদদদাতাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।”
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান বলেন, “সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং সাংবাদিক আপেল মাহমুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।”