
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তরের সভাকক্ষে অক্টোবর মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি'র পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
সভায় মহানগরীর সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। পুলিশ কমিশনার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় আরএমপি’র সকল কর্মকর্তা-সদস্য এবং অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি কিশোর অপরাধ দমন, মাদক উদ্ধার অভিযান জোরদার, চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে চলমান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিলের উপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন।
এ সভায় সেপ্টেম্বর মাসের অপরাধ পরিসংখ্যান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়। গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কার্যকারিতা পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের জন্য বাস্তবসম্মত ও কার্যকর কর্ম কৌশল নির্ধারণ করা হয়।
সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত সার্বিক কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে সভায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করা হয়।
শ্রেষ্ঠ পারফরম্যান্সের জন্য শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুমা মোস্তারী, রাজপাড়া থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো: তাজউদ্দিন, সার্জেন্ট মো: তোফায়েল আহমেদ এবং বোয়ালিয়া থানার এএসআই (নিরস্ত্র) মো: আসাদুজ্জামানকে সম্মাননা স্মারক ও অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এছাড়াও, কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি হিসেবে আরও ১৩ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে অর্থ পুরস্কারে ভূষিত করেন পুলিশ কমিশনার।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) নাজমুল হাসান, পিপিএম; উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) ও সম্প্রতি অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, পিপিএম সহ আরএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতিনিধিগণ।
বুধবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি'র পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
সভায় মহানগরীর সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। পুলিশ কমিশনার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় আরএমপি’র সকল কর্মকর্তা-সদস্য এবং অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি কিশোর অপরাধ দমন, মাদক উদ্ধার অভিযান জোরদার, চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে চলমান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিলের উপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন।
এ সভায় সেপ্টেম্বর মাসের অপরাধ পরিসংখ্যান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়। গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কার্যকারিতা পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের জন্য বাস্তবসম্মত ও কার্যকর কর্ম কৌশল নির্ধারণ করা হয়।
সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত সার্বিক কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে সভায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করা হয়।
শ্রেষ্ঠ পারফরম্যান্সের জন্য শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুমা মোস্তারী, রাজপাড়া থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো: তাজউদ্দিন, সার্জেন্ট মো: তোফায়েল আহমেদ এবং বোয়ালিয়া থানার এএসআই (নিরস্ত্র) মো: আসাদুজ্জামানকে সম্মাননা স্মারক ও অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এছাড়াও, কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি হিসেবে আরও ১৩ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে অর্থ পুরস্কারে ভূষিত করেন পুলিশ কমিশনার।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) নাজমুল হাসান, পিপিএম; উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) ও সম্প্রতি অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, পিপিএম সহ আরএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতিনিধিগণ।